পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, প্রণব একটি মাইক্রো ফাইনান্স সংস্থায় কাজ করতেন। কর্মরত অবস্থাতে ঢাকুরিয়া পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা ওই তরুণীর সঙ্গে তিন বছর আগে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করেন। বিয়ের প্রতিশ্রুতিও দেন। অভিযোগ, তারপর প্রেমিকার নামে নিজের সংস্থা থেকেই ঋণ নেন। তবে সেই টাকা প্রেমিকাকে না দিয়ে তিনি ও তাঁর পরিবার নিয়ে নেয়। তারপর ঋণ শোধ দেওয়ার জন্য প্রেমিকার উপর চাপ দিতে থাকেন। এ সময় বিয়ের জন্য চাপ দেন প্রেমিকাও। কিন্তু প্রণব ও তাঁর পরিবার বিয়ের কথা অস্বীকার করে। এমনকী একদিন প্রেমিকার বাড়ি গিয়ে বাজে ভাষায় অপমানও করে আসেন প্রণব। তারপর তরুণীর বাড়িতে টাকা চাইতে যান ঋণদানকারী সংস্থার এক কর্মী। সে সময় মহিলা বাড়িতে একা ছিলেন। ওই কর্মী চলে যাওয়ার পর ঘর থেকে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। এই ঘটনার পর প্রণব ও তাঁর মায়ের বিরুদ্ধে পুলিসে অভিযোগ জানায় তরুণীর পরিবার। শনিবার প্রণবকে বনগাঁ আদালতে তোলা হয়েছিল। আদালত জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে।