পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
ঘটনার তারিখ ২৭ মার্চ। সল্টলেকের জিসি ব্লকের বাড়ি থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হন যদুনাথ মিত্র। বাথরুম থেকে উদ্ধার হয় তাঁর স্ত্রী মন্দিরা মিত্রের মৃতদেহ। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ি থেকে সুইসাইড নোটও উদ্ধার হয়েছে। সেখানে স্ত্রীকে খুন করে নিজে আত্মহত্যার কথা লিখেছিলেন তিনি। তাই ৩০২ ধারা অর্থাৎ সরাসরি খুনের মামালা রুজু করেছে পুলিস। কিন্তু, একমাস পরেও তিনি গ্রেপ্তার হননি। পুলিস জানিয়েছে, তিনি সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে এখনও চিকিৎসাধীন। তাই গ্রেপ্তার হয়নি। তবে, তিনি সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরলেই আইন অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার পর তাঁকে ইএম বাইপাসের যে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল, সেখানে পরদিনই পুলিসকে জবানবন্দি দিয়েছিলেন যদুনাথ মিত্র। দু’দিনের মাথায় তিনটি হাসপাতাল বদল করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁকে ওই হাসপাতাল থেকে সরিয়ে নিয়ে তাঁকে বিধাননগর মহকুমা হাসপাতাল ভর্তি করান। তারপর সেখান থেকে আবার অপর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়! সেখানেই প্রায় একমাস ধরে তিনি ভর্তি রয়েছেন তিনি। যেহেতু খুনে অভিযুক্ত, তাই তাঁর উপর কি নজরদারি রয়েছে? এক পুলিস আধিকারিক বলেন, পুলিস কর্মী মোতায়েন করা নেই। তবে, ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেই নজর রাখতে বলা হয়েছে, যাতে তিনি কোথাও পালিয়ে যেতে না পারেন।