পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
এদিন মনোনয়ন জমা দিয়ে কল্যাণবাবু বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে আমার একমাত্র চাপ ব্যবধান বাড়ানো। আমরা দলীয়ভাবে ঠিক করেছিলাম, দেড় লক্ষ ব্যবধানের লক্ষ্যে ময়দানে নামতে হবে। কিন্তু মাঠে নামার পর ডোমজুড় থেকে শ্রীরামপুর, সমস্ত জায়গায় বাসিন্দারা বলছেন, কমপক্ষে ২ লক্ষ ভোটে জিততে হবে। ১৫ বছর ধরে মানুষের জন্য কাজ করছি। প্রতিদিন মানুষের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করি। ভোটে প্রতিপক্ষ থাকবেই। কিন্তু আমি আলাদা করে কোনও প্রতিপক্ষ নিয়ে ভাবছি না।’ প্রসঙ্গক্রমে তিনি আরও বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয়তা নিরন্তর বাড়ছে। এখন বাংলা তো বটেই, দেশের জনপ্রিয় নেত্রীর নাম মমতা। আমি এবারের লোকসভাতে তাঁর মধ্যে ২০০৯ সালের ঝলক দেখতে পাচ্ছি।’
বৃহস্পতিবার সকালে বালি খাল থেকে কল্যাণবাবুর মেগা র্যালি শুরু হয়। আনুরাগী, দলীয় কর্মী ও আম জনতার বিপুল ভিড় সঙ্গে নিয়ে মিছিল এসে পৌঁছয় কোন্নগরে। শকুন্তলা কালীবাড়িতে তিনি পুজো দেন। সেখান থেকে জনজোয়ার সঙ্গে নিয়ে তিনি চলে যান মাহেশ জগন্নাথ মন্দিরে। সেখানেও পুজোপাঠ সারেন। তারপরে ফের মিছিল করে আসেন চাঁপদানি। মিছিলের পাশাপাশি বি টি রোডেক ধারে ও এলাকায় এলাকায় ছিল জমায়েত। কল্যাণবাবুর মনোনয়ন পেশের কর্মসূচিতে এদিন মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী, দলের জেলা সভাপতি তথা চাঁপদানির বিধায়ক অরিন্দম গুইনকে দেখা গিয়েছে। তবে উত্তরপাড়ার তারকা বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিকের অনুপস্থিতি নজর কেড়েছে। প্রসঙ্গত, তাঁকে দেখলে আম জনতা বিরূপ হচ্ছে বলে দাবি করে বুধবারই প্রচার থেকে কাঞ্চনকে সরিয়ে দেন বিদায়ী সাংসদ।