ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বেলঘরিয়া থানার প্রমোদনগর এলাকার বাইলেন থেকে একটি ডাম্পার বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে উঠছিল। সেই সময় দক্ষিণেশ্বরের দিক থেকে বিমানবন্দরগামী লেন ধরে একটি লরি আসছিল। ওই লরির গতি খুব বেশি ছিল। কিন্তু সামনে ডাম্পারকে রাস্তায় উঠতে দেখে লরিচালক সজোরে ব্রেক করেন। কিন্তু ওই লরির পিছনে থাকা আরও দু’টি লরি গতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। একে অন্যের পিছনে ধাক্কা দিয়ে ডিভাইডারে উঠে যায়। মাঝের লরির সামনের অংশ ভেঙে দুমড়ে যায়। কেবিনে থাকা খালাসির কোমর থেকে নীচের অংশ গাড়ির ভিতরেই আটকে পড়ে। সকাল সাড়ে ছ’টা নাগাদ এই ঘটনায় এয়ারপোর্টগামী লেন অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। পরে স্থানীয় বাসিন্দা ও গাড়ির চালকরা ওই খালাসিকে লরি থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান। পুলিস দক্ষিণেশ্বরগামী লেন দিয়ে যান চলাচল করিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে ঘণ্টা দেড়েক সময় লাগে।
এক লরির চালক প্রদীপ সরকার বলেন, দক্ষিণেশ্বরের দিক থেকে বিমানবন্দরের দিকে যাচ্ছিলাম। একটি ডাম্পার হঠাৎ বাইলেন থেকে রাস্তায় উঠে গাড়ি ঘোরাতে শুরু করে। তখন ব্রেক না কষলে ডাম্পারে গিয়ে ধাক্কা লাগতো। কিন্তু পিছনে থাকা গাড়িগুলি তা বুঝতে না পেরে পরপর একে অপরকে ধাক্কা দেয়।