ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বুধবার রাত ১২টা নাগাদ বরানগর পুরসভার ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের ওই আবাসনের ট্রান্সফরমার ফেটে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান সায়ন্তিকাদেবী, বরানগর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপনারায়ণ বসু ও তৃণমূলের অন্যান্য নেতা-নেত্রীরা। অবস্থা সামাল দিতে জেনারেটরের ব্যবস্থা করা হয়। অস্থায়ীভাবে কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগও দেওয়া হয়। ওইদিন সকালে ওই ওয়ার্ডের বিহারিলাল পাল স্ট্রিটে প্রচারে গিয়েছিলেন সায়ন্তিকাদেবী। সেখানে এক বৃদ্ধা বার্ধক্য ভাতা পাননি বলে অভিযোগ জানান। এরপর কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে স্থানীয়রা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চোর চোর স্লোগানও ওঠে। এই বিষয়ে সায়ন্তিকাদেবী বলেন, ‘ওখানে বিরোধীরা পরিকল্পিতভাবে গণ্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করেছিল। আমরা ওদের ফাঁদে পা দিইনি। ওই এলাকায় রাতে ট্রান্সফরমার ফেটে অগ্নিকাণ্ড হয়। আমরা সারারাত বসে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছি। তখন কিন্তু ওদের (বিরোধীদের) দেখা পাওয়া যায়নি।’
অন্যদিকে দমদম লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায় দক্ষিণ দমদমের এক ও দু’নম্বর ওয়ার্ড এবং দমদম পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে প্রচার করেন। ওই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী পানিহাটি সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রচার করেন। এখানকার বিজেপি প্রার্থী শীলভদ্র দত্ত প্রচারে পিছিয়ে ছিলেন না। তিনি খড়দহ, বরানগর সহ আশপাশের এলাকায় প্রচার করেন। এছাড়া বারাকপুরের সিপিএম প্রার্থী দেবদূত ঘোষের সমর্থনে কাঁচরাপাড়ায় সভা করেন গৌতম দেব। মে দিবসের সন্ধ্যায় মিলন নগরে পথসভায় যোগদান করেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম দেব। সঙ্গে ছিলেন প্রাক্তন সাংসদ তড়িৎ তোপদার, অভিনেতা বাদশা মৈত্র। অসুস্থ শরীর নিয়েও সভায় হাজির হয়ে গৌতম দেব সিপিএম প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আবেদন জানান। বক্তব্য রাখেন তড়িৎবাবুও। একদা বাম দুর্গ বারাকপুর পুনরুদ্ধার করতে সিপিএম কর্মীদের আহ্বান জানান তিনি। পরে একটি পদযাত্রা হয়।