ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
রাজারহাট ব্লক শিক্ষা বিভাগের তরফে অলোক মজুমদার বলেন, এবারে পাশের হার বেড়ে হয়েছে ৮৬ শতাংশ। এবারে মোট উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এক হাজার ৩৯০ জন। ব্লক শিক্ষা দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরে রাজারহাট ব্লক থেকে এক হাজার ৬১৮ জন ছাত্রছাত্রী মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এক হাজার ৩৯০ জন। রাজারহাট ব্লকে সমস্ত স্কুলের মধ্যে নজরকাড়া ফল করেছে বিষ্ণুপুর স্যার রমেশ ইনস্টিটিউট। এই ব্লকে মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে স্যার রমেশ স্কুলের ছাত্র অরিত্র কর্মকার। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৫৮। অরিত্র রাজারহাট ব্লকে বিষ্ণুপুর দু’নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত অধীনস্থ জামালপাড়ার মধ্যবিত্ত কর্মকার পরিবারের ছেলে। তাঁর বাবা দেবব্রত কর্মকার পেশায় প্রাইভেট টিউটর। এক দিদিও প্রাইভেট পড়ান। মা গৃহবধূ। অরিত্র জানায়, বড় হয়ে ইঞ্জিনিয়ার অথবা ব্যবসায়ী হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে। ছেলের এই ফলাফলে খুশি অরিত্রর বাবা-মা ও তাঁর স্কুলের শিক্ষকেরা। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিপ্লব মিত্র বলেন, অরিত্রের এই ফলাফলে আমরা গর্বিত। পাশাপাশি স্কুল থেকে তিনজন ৯০ শতাংশের উপর নম্বর পেয়েছে।