সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
বাঁশদ্রোণীর বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে এক ব্যক্তি বলছিলেন, ভাবলাম বাসে ধর্মতলা চলে যাব। কিন্তু এই গরমে বাসে ওঠা যাবে না। মেট্রোই ধরতে হবে। অন্যান্য সময় সারাদিন চায়ের দোকান খোলা রাখতেন টালিগঞ্জের এক চা দোকানি। বলছিলেন, ১২টার পর থেকে রাস্তায় আর লোক থাকে না। তাই দোকান বন্ধ করে দিচ্ছি। কারওর খুব দরকার না পড়লে দুপুরে আর বের হচ্ছেন না। এই গরমের মধ্যে আগুনের সামনে বসেও থাকা যাচ্ছে না।
কাজের প্রয়োজনে তীব্র রোদ মাথায় নিয়ে যাঁরা বেরচ্ছেন, কীভাবে নিজেকে বাঁচাবেন তাঁরা? এসএসকেএম হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ নীলাদ্রি সরকারের পরামর্শ, ‘ছাতা নিয়ে বেরতে হবে। কিছুক্ষণ ছায়ায় বিশ্রাম নিতে হবে। পানীয় জল সঙ্গে রাখতে হবে। নুন-চিনি মিশিয়ে রাখলে ভালো। শরীর খারাপ লাগলেই চিকিত্সকের পরামর্শ নিন। অনেকক্ষণ রোদে থাকলে হিট স্ট্রোক হতে পারে। সেজন্য আগে থেকেই সতর্ক হওয়া দরকার। যাঁদের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস কিংবা রক্তচাপ রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে সমস্যা বেড়ে যায়। নেশা থেকে দূরে থাকতে হবে। তাহলেই ভালো থাকা যাবে।’
বিশেষ করে, ভোটের বাজারে সকালে অনেক প্রার্থী প্রচারে বের হচ্ছেন। প্রার্থীর সঙ্গে দলীয় কর্মী-সমর্থকরাও থাকছেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, প্রচারের মাঝেই প্রার্থী কিংবা দলীয় কর্মীদের চোখে-মুখে জলের ঝাপটা দিতে। শহরবাসীর বক্তব্য একটাই, এপ্রিল মাসেই এই অবস্থা। এখনও গোটা মে মাস পড়ে রয়েছে। - নিজস্ব চিত্র