যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
কলকাতার গার্ডেনরিচ কাণ্ডের পর বেআইনি নির্মাণ রুখতে বিভিন্ন পুরসভা এলাকাতেই কড়া পদক্ষেপ শুরু হয়েছে। প্রায় দু’শোর কাছাকাছি বহুতলকে বেআইনি বলে চিহ্নিত করে স্টপ অর্ডার দিয়েছে বিধাননগর পুরসভাও। প্রায় ১২টি নির্মীয়মাণ বহুতল ভেঙে ফেলার প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে একটি ক্লাব এবং একটি বাড়ির বেআইনি নির্মাণ ভেঙেও ফেলেছে পুরসভা। তারই মধ্যে এপ্রিল মাসেই একটি সার্ভেইল্যান্স টিম করেছে এনকেডিএ। ১৪ জন ফিল্ড সুপারভাইজার নিয়ে দু’টি টিম করা হয়েছে। টিম-‘এ’ এবং টিম-‘বি’। টিম-এ রয়েছে অ্যাকশন এরিয়া-ওয়ানের দায়িত্বে এবং টিম-বি রয়েছে অ্যাকশন এরিয়া-টু ও থ্রিয়ের দায়িত্বে। এনকেডিএ সূত্রে জানা গিয়েছে, ডেমোলিশন টিমে একজন এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার থাকবেন। তিনিই টিম লিডার। এছাড়াও থাকবেন এক অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়র। তিনি মেম্বার কনভেনার। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থানার আইসি এবং সম্প্রতি গঠিত সার্ভেইল্যান্স টিমের ১৪ জন ফিল্ড সুপারভাইজার থাকবেন। এনকেডিএ’র অধীনে কোথাও কোনও জবরদখল হচ্ছে কি না ওই সার্ভেইল্যান্স টিম খতিয়ে দেখবে। এই ১৪ জন ফিল্ড সুপারভাইজার এনকেডিএ’র অ্যাডমিনিস্ট্রেটর সুপারভাইজারের অধীনে রয়েছেন। বেআইনি নির্মাণ পেলে তার এনকেডিএ’কে রিপোর্ট করবেন। তারপরই খতিয়ে দেখে ওই বেআইনি নির্মাণ ভাঙার কাজ শুরু করবে এই নতুন ডেমোলিশন টিম। তার জন্য এজেন্সি মারফত, জেসিবি, ডাম্পার, বিদ্যুৎচালিত নিউম্যাটিক হ্যামার, বৈদ্যুতিক কাটার, গ্যাস কাটার সহ বাড়ি ভাঙতে যা যা প্রয়োজন সেই সমস্ত মেশিন ও সরঞ্জাম সহ শ্রমিকও সরবরাহ করা হবে। যাতে ভাঙার কাজ দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হয়।