সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
বিগত কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে, বামেদের মিটিং-মিছিল বা যে কোনও কর্মসূচিতে কর্মী-সমর্থকদের ব্যাপক ভিড়। কিন্তু ভোটের ফলাফলে তার কোনও ইতিবাচক প্রভাব দেখা যায়নি। কমতে কমতে রাজ্য বিধানসভায় শেষ পর্যন্ত শূন্য হয়ে গিয়েছে বামেরা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে সিপিএম একাধিক নতুন ও তরুণ মুখকে প্রার্থী করেছে। শ্রীরামপুর, যাদবপুর, তমলুক ইত্যাদি কেন্দ্রে লড়াকু ছাত্র-যুব নেতাদের প্রার্থী করে তৃণমূল-বিজেপিকে জোর টক্কর দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে তারা। যাদবপুর এক সময় সিপিএমের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে এখন তা তৃণমূলেরই গড়। তবে সৃজন যেসব এলাকায় প্রচারে যাচ্ছেন, সেখানে মানুষ যেভাবে তাঁকে দেখে এগিয়ে আসছেন এবং অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন, তাতে বাকি দুই প্রতিপক্ষের চিন্তা বাড়তে পারে। এই আবহে তৃণমূলের একাংশ বলছে, সিপিএম যত ভোট পাবে, তৃণমূলের ততই লাভ। বিজেপিতে যে ভোট চলে গিয়েছিল, সেটা বামেরা ফেরাতে পারলে গেরুয়া শিবিরেরই বড় ক্ষতি হবে এবং তৃণমূলের জয় আরও নিশ্চিত হবে।
সিপিএম তথা বামেরা সৃজনকে ঘিরে এই আবেগকে ভোটবাক্স পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারবে? আপাতত সেই হিসেবেই মগ্ন লালপার্টির ভোট-ম্যানেজাররা। সৃজন অবশ্য বলছেন, ‘স্থানীয় ইস্যুতেই আমি বেশি জোর দিচ্ছি প্রচারে। সাধারণ মানুষ এগিয়ে এসে তাঁদের নানা অসুবিধার কথা বলছেন। আমরা তাঁদের সবরকমভাবে আশ্বস্ত করছি। যুবসমাজ থেকে আপামর মানুষ, সিংহভাগ ভোটদাতা বামেদের পক্ষেই যে থাকবেন, তাতে কোনও সংশয় নেই।’