পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
শহরে পুরসভার আওতায় রয়েছে ৪৭টি বাজার। গত আর্থিক বছরে এই সব বাজার থেকে ভাড়া বাবদ পুরসভার আয় হয়েছিল প্রায় ২৫ কোটি টাকা। কিন্তু, চলতি অর্থবর্ষে অত টাকা কোষাগারে ঢুকবে না বলেই মনে করছেন কর্তারা। বাজার বিভাগ সূত্রে খবর, গত অর্থবর্ষে প্রথম ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল-জুন) যেখানে প্রায় আট কোটি টাকারও বেশি আদায় হয়েছিল, সেখানে চলতি আর্থিক বছরের প্রথম ত্রৈমাসিক আয় হয়েছে মাত্র আড়াই কোটি টাকা। অন্যদিকে, বহু বছর ধরে বকেয়া পড়ে রয়েছে আরও কয়েক কোটি টাকা।
পুরসভার বাজারগুলিতে বর্তমানে দোকানির সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার। বাজারে ‘স্ল্যাব’ এবং ‘স্টল’ দু’ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে। বিভিন্ন দোকানের ভাড়া আলাদা। ব্যবসার চরিত্র ও জায়গার মাপের উপর নির্ভর করে ভাড়া ধার্য করা হয়। প্রতি স্কোয়ার ফুটের ভাড়া আড়াই টাকা থেকে শুরু করে ছ’-সাত টাকা পর্যন্ত হয়। এই বিভাগেরই এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ব্যবসায়ীদের বিক্রি কম। তাঁদের হাতে টাকার জোগান নেই এখন। তাই দোকানের ভাড়াও তাঁরা নিয়মিত জমা করতে পারছেন না। এই কঠিন পরিস্থিতিতে কাউকে চাপ দিয়ে আদায় করাও সম্ভব না। তবে ভাড়া আদায়ের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। চলতি আর্থিক বছরের শেষে এই খাতে আদায়ের পরিমাণ গত বছরের অঙ্কের ধারেকাছে যাবে কি না, তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন পুর কর্তারা।