কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
পাত্রসায়রের বিএমওএইচ সৈকত বেরা বলেন, কুন্দি গ্রামে খাবারে বিষক্রিয়াজনিত কারণে দু’দিনে মোট ১২৩জন বাসিন্দা অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁদের মধ্যে ৫১ জনকে ভর্তি নেওয়া হয়। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। ভর্তি থাকা ছ’জনকে শনিবার হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বাকিদের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। গ্রামে মেডিক্যাল টিম পাঠানো হয়েছে। স্থানীয় আশা ও স্বাস্থ্যকর্মীরা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছেন। এছাড়াও ফুড সেফটি অফিসারকেও গ্রামে পাঠানো হয়। যদিও দু’দিন পেরিয়ে যাওয়ায় খাবারের নমুনা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। রোগীদের পরিস্থিতি ক্রমশ উন্নত হচ্ছে।
তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডল বলেন, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে একসঙ্গে অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের যাতে চিকিৎসায় কোনও ত্রুটি না হয় সেই জন্য এদিন নিজে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেছি। ওষুধের যাতে ঘাটতি না হয় সেটাও দেখতে বলেছি।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, গত বুধবার হামিরপুর গ্রামপঞ্চায়েতের কুন্দি গ্রামে কালীপুজো ছিল। সেই উপলক্ষ্যে প্রসাদ বিলি করা হয়। পরের দিন ভোর থেকে বেশ কিছুজনের মাথা ধরা, বমি ও পেট ব্যথার উপসর্গ দেখা দেয়। প্রথমদিকে তাঁরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা করান। তাই বিষয়টি জানাজানি হয়নি। পরে একে একে অনেকেই অসুস্থ হওয়ায় খাবারে বিষক্রিয়া জনিত কারণে তা হচ্ছে মনে করে পাত্রসায়র ব্লক হাসপাতালে ভর্তি হন। বিষয়টি স্বাস্থ্যকর্মীদের কানেও আসে। এরপরে পাত্রসায়রের বিএমওএইচ গ্রামে মেডিক্যাল টিম পাঠান।