উচ্চশিক্ষায় নামী স্বদেশি/ বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। স্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ে চিন্তা। কর্মে অগ্রগতি। ... বিশদ
এদিন মালদহ কলেজে উত্তর মালদহ কেন্দ্রের ভোট গণনা ছিল। কড়া নিরাপত্তার কারণে ভিতরে অনেকেই ঢুকতে পারেননি। সেজন্য বাইরে দাঁড়িয়ে অনেকে ফলাফলের খবর নেন। হরিশ্চন্দ্রপুর থেকে এসেছিলেন তৃণমূল কর্মী তারিকুল ইসলাম। তিনি ঘাসফুলের সমর্থকদের নিয়ে মাঠে বসে স্মার্টফোনে নজর রাখছিলেন। জেলায় প্রতিমুহুর্তে কোন দলের প্রার্থী এগিয়ে থাকলেন, তা জানতে সারাক্ষণ তারিকুলের চোখ সরল না মোবাইল থেকে। ফোনের স্ক্রিন থেকে মাথা তুলে তিনি বললেন, আমরা সবাই তৃণমূলের কর্মী। আমাদের মধ্যে কেউ রাতেই এসেছিল। এক আত্মীয়ের বাড়িতে তারা ছিল। এদিন সকালেই গণনা কেন্দ্রে এসেছি। কেন্দ্রে ঢোকার অনুমতি না থাকায় পাশেই মাঠে বসে মোবাইলে খবর রাখছিলেন। এদিন বিকেল পর্যন্ত ওই কেন্দ্রের বাইরে ছিলেন পুরাতন মালদহের নগর মণ্ডল সম্পাদক বিজন পোদ্দার। তিনি বলেন, প্রার্থীকে উৎসাহ দিতে আমরা বাইরে ছিলাম। দিনভর স্মার্টফোনে নজর রেখেছিলাম। শুধু উত্তর মালদহ নয়। গোটা দেশের। এর বাইরেও সাধারণ মানুষের চোখ সরেনি মোবাইল থেকে। বাড়ির পাশাপাশি ঘরেও মহিলাদের নজর ছিল টিভিতে।
সারাদিন টিভির সামনে থেকে জেলার ভোটের ফলাফলের হালহকিকত নজরে রাখেন গাজোলের খারনুনা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গদাধর রায়ও। বলেছেন, এটা লোকসভা নির্বাচন। খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেশ, রাজ্য ও জেলায় কী হল? তা জানা দরকার। তাঁর সংযোজন, আমরা রাজনীতি করি না। তবে আমরা চাই, দেশের সঙ্গে এলাকার উন্নয়ন হোক।