উচ্চশিক্ষায় নামী স্বদেশি/ বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। স্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ে চিন্তা। কর্মে অগ্রগতি। ... বিশদ
মঙ্গলবার বেলা যত গড়িয়েছে বাংলার আকাশে সবুজের রং আরও বেড়েছে। এদিন বিরোধীরা কোথায় কোন আসনে জিতল তা নিয়ে ততটা মাথাব্যথা ছিল না দার্জিলিং সহ উত্তরের লোকসভা আসনগুলিতে। এদিন বেলা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি মানুষের আশা ভরসা আরও মজবুত হয়েছে। টিভিতে যখন রাজ্যের একের পর এক আসনে তৃণমূলের জয়ের খবর আসছে তখন কাকদ্বীপ থেকে কুমারগ্রাম পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর জয়ধ্বনিতে মুখরিত হয়েছে আকাশ বাতাস।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, উত্তরবঙ্গের আসনগুলিতে বিজেপির জয়ের ব্যবধানের গ্রাফ যত নেমেছে হয়েছে তাতে বিজেপির প্রতি উত্তরের মানুষের মোহভঙ্গ হতে শুরু করেছে। ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রতি উত্তরের মানুষের এই মোহভঙ্গের ফল ভোগ করতে হবে গেরুয়া শিবিরকে।
মঙ্গলবার দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের ফলাফল নিয়ে সকাল সকাল থেকেই টানটান উত্তেজনা ছিল। মঙ্গলবার শিলিগুড়ির বিভিন্ন বাজারগুলি অন্যদিনের তুলনায় অনেকটাই ফাঁকা ছিল। শিলিগুড়ি সব্জি, মাছ, মাংসের বাজারগুলি অনেকটাই পাহাড়ের উপর নির্ভরশীল। প্রতিবেশী রাজ্য সিকিম সহ দার্জিলিং, কালিম্পং, কার্শিয়াংয়ের নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী শিলিগুড়ির উপর নির্ভরশীল। অথচ লক্ষ্য করা গিয়েছে মঙ্গলবার পাহাড় থেকে খুব কম সংখ্যক মানুষ এসেছেন শিলিগুড়ির বাজারগুলিতে। শিলিগুড়ি মার্চেন্ট অ্যাসোশিয়েশয়েন সভাপতি সুভাশ আগরওয়াল বলেন , ভোট গণনার জন্য এদিন পাহাড় থেকে মানুষ কম এসেছেন। তাই সে ভাবে ব্যবসা হয়নি।