সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার কলকাতায় আমেরকিান সেন্টারে ‘স্টুডেন্ট ভিসা ডে’ উপলক্ষ্যে হাজির হয়েছিলেন শতাধিক পড়ুয়া ও তাঁদের অভিভাবকরা। দেখা গিয়েছে, অধিকাংশ পড়ুয়ারই পছন্দের তালিকার উপরের দিকে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মতো বিষয়। কেউ কেউ আবার উচ্চশিক্ষার জন্য বেছে নিয়েছেন ফিজিক্স, কেমিস্ট্রির মতো বিষয়। পড়ুয়াদের শুভেচ্ছা জানিয়ে পাভেক জানান, শিক্ষাক্ষেত্রে ভারতীয় পড়ুয়াদের আগ্রহ, একাধিক এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মধ্যে দিয়ে দু’দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক যেমন আরও মজবুত হয়েছে, তেমনই নতুন মাত্রা পেয়েছে সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনও। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আমেরিকান সেন্টারের ডিরেক্টর এলিজাবেথ লি, কনস্যুলেট ভিসা চিফ কার্ল মার্সার।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় আমেরিকায় যেতে আগ্রহী পর্যটকদের জন্যও সুখবর শুনিয়েছেন মেলিন্ডা পাভেক। কোভিড পর্বের ফলে পড়ুয়াদের পাশাপাশি ধাক্কা খেয়েছিল পর্যটন ক্ষেত্রও। করোনাকালে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ২০২১ সালে পর্যটকদের ভিসা দিতে শুরু করে মার্কিন সরকার। কিন্তু আবেদনকারীর সংখ্যা অত্যাধিক বেড়ে যাওয়ায় ভিসা পেতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছিল। ২০২২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য ভিসার ইন্টারভিউয়ের জন্য পর্যটকদের অপেক্ষা করতে হতো প্রায় এক হাজার দিন। ২০২৩ সালের এপ্রিলে তা কমে হয় প্রায় ৬০০ দিন। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে সেই সময় হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০০ দিনে। এর ফলে আরও বেশি পর্যটক মার্কিন মুলুকে যেতে উৎসাহী হবেন বলে আশা পাভেকের। অন্যদিকে, স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া পড়ুয়াদের সঙ্গে দেখা করতে আগ্রহী অভিভাকেদের এখন থেকেই পরিকল্পনা করে পর্যটক ভিসার জন্য আবেদন করার পরামর্শ দিয়েছেন কনস্যুলেট কর্তারা। -নিজস্ব চিত্র