সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ২০১৬ এবং ২০১৭ সালে দু’টি চার্জশিট দায়ের হয় সিরোহির বিরুদ্ধে। অভিযোগ, জেল জজ থাকাকালীন সিরোহি তাঁর ভাইয়ের বিয়ের জন্য যৌতুক দাবি করেন। এমনকী দাবি পূরণে ব্যর্থ হলে ভাইয়ের স্ত্রী এবং তাঁর পরিবারকে মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দেন। পরে নিজের হাত কেটে স্ত্রীকে দিয়ে জা এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যে অভিযোগ দায়ের করেন। পাশাপাশি, তদন্তকারী অফিসারকে প্রভাবিত করার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। ২০২০ সালে হাইকোর্টে সিরোহির বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট জমা পড়ে। এর পরেই তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্তের সুপারিশ করে আদালত। ২০২১ সালের ১৬ এপ্রিল চাকরি থেকে অপসারণ করা হয় তাঁকে। এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে এলাহাবাদ হাইকোর্টে রিট পিটিশন ফাইল করেন উমেশ কুমার সিরোহি। সওয়াল-জবাব এবং যাবতীয় তথ্য খতিয়ে দেখে হাইকোর্ট এই মামলায় সিরোহির বিরুদ্ধে ওঠা প্রতিটি অভিযোগকে মান্যতা দেয়। পাশাপাশি, বিচারব্যবস্থাকে কলুষিত করায় সিরোহিকে চাকরি থেকে বরখাস্তের রায়ও বহাল রাখার কথা জানানো হয়।