কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটে নাগাদ এফ ৩-৬২৭১ নম্বরের বিমান ১৬৩ হজযাত্রী নিয়ে যাবে সৌদি শহর মদিনায়। কলকাতা থেকে শেষ বিমান হজের উদ্দেশে রওনা দেবে ২৫ মে। প্রাথমিকভাবে ৩৪টি বিমান চলাচল করবে। উল্লেখ্য, হজ হল মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষের অন্যতম পবিত্র তীর্থযাত্রা। আর্থিকভাবে সম্পন্ন মানুষরা পুণ্যলাভের আশায় মদিনা শহরে যেতে পারেন। বছরে একবারই হয় এই তীর্থযাত্রা।
পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি অসম, ত্রিপুরা, মণিপুর, মিজোরাম, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড ইত্যাদি রাজ্যের যাত্রীদেরও বিমান ধরতে কলকাতায় আসতে হচ্ছে। হজ পরিষেবা পরিচালনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষাদপ্তরের হজ কমিটির উপর এই কাজের দায়িত্ব। কমিটি সূত্রে খবর, বাংলা ও অন্যান্য রাজ্য মিলিয়ে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে প্রায় ১০ হাজার যাত্রী হজে যাবেন। বাংলার যাত্রীসংখ্যা প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার। কলকাতা থেকে বিমান ধরতে যাত্রীরা নিউটাউনের অ্যাকশন এরিয়া টু’য়ের ‘মদিনাতুল হুজ্জাজ’ ভবনে থাকছেন। ইতিমধ্যেই সেজে উঠেছে হজ হাউস। ভিন রাজ্য ও দূরবর্তী জেলার যাত্রীরা দিনকয়েক আগেই আসতে শুরু করেছেন। ভিড় সামাল দিতে প্রস্তুত হজ কমিটি। মদিনাতুল হুজ্জাজের বাইরের মাঠে তৈরি হয়েছে অস্থায়ী বিশাল ছাউনি। হজযাত্রীদের জন্য থাকছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত তাঁবু। নিরাপত্তার জন্য বসেছে সিসি ক্যামেরা। দমকল, স্বাস্থ্য, পিএইচই, বিধাননগর পুলিশ ও পুরসভা সহ একাধিক বিভাগ অস্থায়ী শিবির খুলে কাজ শুরু করেছে।