কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
মেয়র বলেন, এই ডেঙ্গু বাইরে থেকেও আসে। অনেক সময় ঢাকা থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত কেউ কলকাতায় আসে। সেই রোগীর থেকেও ডেঙ্গু ছড়াতে পারে। তাই সবদিকেই আমাদের নজর রাখতে হবে। এদিনের এই অনুষ্ঠানে মেয়র, ডেপুটি মেয়র ছাড়াও অভিনেতা তথা সাংসদ দেব, বিশেষ কমিশনার তাপস চৌধুরী, কমিশনার খলিল আহমেদ, মুখ্য পতঙ্গবিদ ডঃ দেবাশিস বিশ্বাস সহ বিশিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
‘স্বাস্থ্য বান্ধব শারদ সম্মান’-এর নিয়মানুযায়ী প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিটি বরো থেকে ১০-১৫টি পুজোকে বেছে নেওয়া হবে। পুজো প্রাঙ্গণে মশার প্রজনন বিরোধী পরিবেশ রাখতে হবে। করতে হবে ডেঙ্গুরোধী সচেতনতা শিবির। ডেঙ্গু প্রতিরোধী কর্মসূচিতে পুজো কমিটিগুলিকে ১৮-২০ সেপ্টেম্বর নিজেদের এলাকার বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে প্রচার ও ২২ সেপ্টেম্বর সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করবে। পুরসভার বিচারকমণ্ডলী প্রতিটি বরো থেকে ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য তিনটি পুজো কমিটিকে নির্বাচন করবে। বরো পিছু ১০-১৫টি পুজো কমিটিকে চূড়ান্ত পর্যায়ের জন্য নির্বাচন করা হবে।
১৬টি বরোর চ্যাম্পিয়নকে ৩০ হাজার টাকা, রানার্সকে ২০ হাজার টাকা, মহানাগরিকের পছন্দের ৪৮টি পুজো কমিটিকে ১০ হাজার টাকা, ডেঙ্গু প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী ৪৮টি পুজো কমিটিকে পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। বিভিন্ন ওয়ার্ডের স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদনপত্র দেওয়া হবে। অতীনবাবু জানিয়েছেন, গত বছর ৬০টি পুজোকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। মুখ্য পতঙ্গবিদ ডঃ দেবাশিস বিশ্বাস বলেন, গত বছর ১৫০০ পুজো কমিটি অংশ নিয়েছিল। পুরস্কৃত হয়েছিল ৬০টি। এর মধ্যে ২৬টি ছিল সেরার সেরা। এবছর মোট ১২৮টি পুজো কমিটিকে পুরস্কৃত করা হবে। এক একটি বরোকে আটটি পুজো কমিটিকে পুরস্কৃত করা হবে।