কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
কোয়ার্টার-ফাইনালে প্রথম লেগে হেরেও ফিরতি ম্যাচে বার্সেলোনাকে দুরমুশ করে পিএসজি। জোড়া গোলে দলকে ভরসা জুগিয়েছিলেন এমবাপে। আর তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেন ডেম্বেলে-ভিতিনহারা। তবে সেমি-ফাইনালের প্রথম লেগে সেভাবে খুঁজে পাওয়া যায়নি এই দুই ফুটবলারকে। ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে বেশ কয়েকবার গোলের কাছে পৌঁছলেও ভাগ্য সহায় ছিল না এমবাপের। তাই হার থেকে শিক্ষা নিয়ে ঘরের মাঠে অনেক বেশি সতর্ক হয়েই দল সাজাতে চলেছেন পিএসজি কোচ এনরিকে। বিশেষত প্রতিপক্ষ দলে জ্যাডন স্যাঞ্চো ও ফুলক্রুগকে শান্ত রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ তাঁর। একইসঙ্গে হোম অ্যাডভান্টেজ পুরোপুরি কাজে লাগাতে চান এমবাপেদের হেড স্যর। এই প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘প্রথম লেগে নিজেদের ব্যর্থতায় খালি হাতে ফিরতে হয়েছে। প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগালে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতেই পারত। তবে এখনও ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ রয়েছে। ঘরের মাঠে সমর্থকদের উপস্থিতি আমাদের উপরি পাওনা।’ উল্লেখ্য, চোটের কারণে মঙ্গলবার নেই লুকাস হার্নান্ডেজ। সদ্য তাঁর অস্ত্রোপচার হয়েছে। পাশাপাশি ডেম্বেলে ও বারকোলার পারফরম্যান্সে খুশি নন কোচ এনরিকে। তাই মার্কো আসেন্সিও এবং গনসালো র্যামোসকে শুরু থেকে দলে রাখতে পারেন তিনি।
প্রায় এক দশক পর ফের উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে ওঠার হাতছানি বরুসিয়ার সামনে। ২০১২-১৩ মরশুমে জুরগেন ক্লপের কোচিংয়ে শেষবার খেতাবি লড়াইয়ে পৌঁছেছিল তারা। তবে ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়। এরপর টুর্নামেন্টের শেষ আটের গণ্ডিও টপকাতে পারেনি জার্মান ক্লাবটি। তবে কোচ এডিন টার্জিকের হাত ধরে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে তারা। দলে নেই কোনও তারকা ফুটবলার। তবে দলগত লড়াইয়ে একের পর এক প্রতিপক্ষকে টেক্কা দিয়েছেন স্যাঞ্চোরা। ঘরের মাঠে ক্লিনশিট রাখার পর এবার প্যারিসের মাটিতেও দুর্গ অক্ষত রাখাই লক্ষ্য তাদের।
সরাসরি সম্প্রচার সোনি স্পোর্টসে।