কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
ডেপুটি সিএমওএইচ কেকা মুখোপাধ্যায় বলেন, জেলাবাসীর জন্য সুখবর যে, শিশুর শরীরে কোনও সংক্রমণ ধরা পড়েনি। মায়ের নমুনা রিপোর্টও নেগেটিভ আসায় দু’জনকেই এদিন করোনা হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে।
রবিবার আসানসোলে রেলের ডিভিশনাল হাসপাতালে এক মহিলার দেহে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। শুক্রবারই তিনি পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। মাত্র তিনদিনের শিশুকেও মায়ের সঙ্গেই পাঠানো হয়েছিল করোনা হাসপাতালে। যা নিয়ে স্বাস্থ্যদপ্তরেরও চিন্তা ছিল। নতুন চ্যালেঞ্জ এসে পড়ে দুর্গাপুরের সনকা মেডিক্যাল কলেজের উপর। অন্যদিকে, দীর্ঘদিন পর আসানসোলে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ায় শহরে আতঙ্ক ছড়িয়েছিল। তিনি যে ২১ নম্বর ওয়ার্ডে থাকতেন সেখানে ১২টি পরিবারকে হোম কোয়ারেন্টাইন করে রাখা হয়েছিল। সবকিছু নিয়ম মেনে হলেও সংবেদনশীল জেলাবাসীর চিন্তা ছিল সদ্যোজাত কী হয় তা নিয়ে। করোনা হাসপাতালের চিকিৎসকরা বাড়তি গুরুত্ব দিয়েই মা ও সদ্যোজাতর খেয়াল রাখা শুরু করেন। সেখানে চিকিৎসা করার পর মা ও পুত্রের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এদিন সেই রিপোর্ট নেগেটিভ আসতেই খুশি ছড়িয়ে পড়ে হাসপাতালে। তবে এর আগেও এক গর্ভবতী মহিলাকে করোনার থাবা থেকে বাঁচিয়েছিল হাসপাতালটি।