কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫ মে পর্যন্ত জেলায় মোট ৪৯৩ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। তারপর থেকেই সংখ্যা হু হু করে বেড়েছে। সরকারি হিসেব অনুযায়ী, ৫ তারিখের পর থেকে গত দু’সপ্তাহে ১৯ মে পর্যন্ত জেলায় ৫ হাজার ৬৫৮ জনের পরীক্ষা করা হয়েছে। অর্থাৎ ১৪ দিনে ৫ হাজার ১৬৫ জনের পরীক্ষা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ৬ মে ৮৫ জনের, ৭ মে ১০১ জনের, ৮ মে ১০৪ জনের, ৯ মে ২১৩ জনের, ১০ মে ১৮৩ জনের, ১১ মে ২৬০ জনের, ১২ মে ৩৫৩ জনের, ১৩ মে ৩৮০ জনের, ১৪ মে ৪৫০ জনের, ১৫ মে ৪৩৩ জনের, ১৬ মে ৪৮৪ জনের, ১৭ মে ৩৯৮ জনের, ১৮ মে ৬০০ জনের এবং ১৯ মে ১১২১ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৯২০ জনের রিপোর্ট পেন্ডিং রয়েছে।
পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে এখন করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। ফলে, আমাদের অনেক সুবিধা হয়েছে। পরিযায়ী শ্রমিকেরা ফিরছেন। তাই আমরা বেশি করে করোনা পরীক্ষা করছি। সংক্রমণ রুখতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের জেলায় আক্রান্ত হয়েছেন অথবা আক্রান্তের ঠিকানা আমাদের জেলা এইরকম পূর্ব বর্ধমানে মোট ১৯ টি পজিটিভ কেস রয়েছে। তার মধ্যে ৮ জন এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বাকিরা হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়ে গিয়েছেন। আমাদের জেলায় ৯ টি কন্টেইনমেন্ট জোন রয়েছে। নতুন নিয়মে আমরা ‘এ’ ক্যাটাগরি ও ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ভাগ করে দিয়েছি। জেলাশাসক বলেন, বর্ধমানের বাইরে জামালপুর, মাধবডিহি, ভাতার, গলসি, মেমারি এই সকল জায়গাতে নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে বলে নমুনা সংক্ষরণের জন্য আমরা সেখানে আধুনিক ফ্রিজ কিনছি। যাতে নমুনার কোনও ক্ষতি না হয়। পরিযায়ী শ্রমিকের আসা বাড়লে পুলিং টেস্টিংয়েরও সংখ্যা বাড়ানো হবে।