সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
শনিবার মেয়র বলেন, শিলিগুড়ি শহরে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ নির্মাণ চলে এসেছে। তৃণমূল বোর্ডের ক্ষমতায় আসার আগে যারা দায়িত্বে ছিলেন, তারা কেউ অবৈধ নির্মাণের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেননি। এর জন্যই অবৈধ নির্মাণ শিলিগুড়িতে রেওয়াজে পরিণত হয়। আমরা পুরসভার ক্ষমতায় আসার পর নিয়ম মেনে অবৈধ নির্মাণের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি। তবে কোনও ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে কারও বাড়ি ভাঙা হচ্ছে না। কারণ, কোনও নাগরিকের সঙ্গে আমাদের শত্রুতা নেই। সকলের সহযোগিতা নিয়ে কাজ করতে চাই।
এক প্রশ্নের উত্তরে মেয়র বলেন, মধ্যবিত্ত ও দুঃস্থদের বাড়ি নিয়ে কোনও অভিযোগ এলে আমরা সহৃদয়তার সঙ্গে বিবেচনা করব। প্রয়োজনে ছাড় দেওয়া হতে পারে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নীতি ও নির্দেশকে মান্যতা দিয়েই এই সিদ্ধান্ত। তবে শহরে বড় বড় বাড়ি, আবাসন এবং বাণিজ্যিক ভবনের নানা অবৈধ নির্মাণের অভিযোগ রয়েছে। সেগুলির বিরুদ্ধে আমাদের লাগাতার অভিযান চলবে।
মেয়র বলেন, শহরের হাইড্র্যান্ট বন্ধ করে বাড়ি-ঘর দোকান নির্মাণ, পার্কিং জোনকে বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য বিক্রি করে দেওয়া, এরকম নানা অবৈধ কার্যকলাপ ছড়িয়ে রয়েছে। এইধরনের ঘটনায় আমরা কঠোর পদক্ষেপ করব। নির্বাচন বিধি শেষে দীর্ঘদিন পরে এদিন থেকে শুরু হল শিলিগুড়ি পুরসভার টক টু মেয়র লাইভ ফোন-ইন অনুষ্ঠান। শহরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা তাদের এলাকার অবৈধ নির্মাণ নিয়ে মেয়রের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এর পাশাপাশি অন্য সমস্যাও মেয়রের নজরে আনেন।