গৃহাদি নির্মাণে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণপ্রাপ্তির যোগ আছে। কাজকর্মের স্বাভাবিক গতি বজায় থাকবে। বাতের বৃদ্ধি। ... বিশদ
খারনুনা প্রাথমিক বিদ্যালয়টি রয়েছে গাজোল ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায়। সেখানকার সিংহভাগ পড়ুয়া দুঃস্থ পরিবারের। সকাল হলেই সেই পরিবারের অভিভাবকরা কাজে চলে যান। ফেরেন রাতে। অক্ষর জ্ঞান না থাকায় ছেলেমেয়েদের বাড়িতে নিজেরা পড়াতে পারেন না। টাকার অভাবে টিউশনও দিতে পারেন না অভিভাবকরা। বাচ্চাদের পড়াশোনায় তাঁদের ভরসা স্কুলই। এদিকে গরমে স্কুল ছুটি। খুলতে আরও প্রায় তিন সপ্তাহ বাকি।
দুঃস্থ পড়ুয়াদের কথা ভেবে গত বৃহস্পতিবার একদিন করে এই স্কুলে পঠনপাঠন শুরু হয়। স্কুলে মোট ৫৮ পড়ুয়া থাকলেও প্রথমদিন ১০ জন এসেছিল। এদিন সংখ্যাটা আরও বেড়েছে। আগামীদিনেও ধাপে ধাপে সংখ্যাটা বাড়বে বলে স্কুল কর্তৃপক্ষের আশা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক গদাধর রায় বলেন, স্কুল এখন বন্ধ। তবুও আমরা একদিন করে স্কুলে পড়ানোর ব্যবস্থা করছি। অনেক অভিভাবক এটা জানেন না। সেজন্য এদিন আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে অভিভাবকদের স্কুলে আসতে বলেছি।