সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
তালিবান ক্ষমতা দখলের পর থেকে মানবাধিকার কর্মী ও প্রতিবাদীদের উপর অত্যাচারের ঘটনা প্রায় রোজকার ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাবিবুল্লা ফারজাদ বলেন, আমার হাত পিছন দিক থেকে বেঁধে ওরা প্রচণ্ড মারধর করে। জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। প্রায় ঘণ্টা খানেক পর জ্ঞান ফেরে। এরপর আমাকে অন্য একটি ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকেই সাংবাদিক সহ আরও অনেককে আটকে রাখা হয়েছিল। তালিবা সদস্যরা আমাকে বলে, তুমি ইসলামের বিরুদ্ধে কাজ করছ। তাই বিধর্মীদের মতো তোমাকেও খুন করার অধিকার আমাদের রয়েছে।
কাবুলের পতনের পর থেকে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের উপর তালিবানি অত্যাচারের বিরাম নেই। সপ্তাহ খানেক আগে মানবাধিকার কর্মী তথা মহিলা সাংবাদিক সাইরা সালিম জানান, তালিবান মরিয়া হয়ে তাঁর খোঁজ করতে শুরু করেছে। সাইরার বক্তব্য, চারদিন আগে রাতে আমার খোঁজে বাড়িতে হানা দিয়েছিল ছ’জন। দরজায় ধাক্কা দিতে শুরু করে। আমি খাটের নীচে লুকিয়ে পড়ি। আমাকে খুঁজে না পেয়ে বাবাকে জেরা করতে শুরু করে। বাবা ওদের বলেন, মেয়ে বাড়িতে নেই।