সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
চলতি সপ্তাহে গুয়েন্তানামো বের সামরিক কোর্টেরুমে হাজির করা হয়েছিল খালিদকে। বর্তমানে তাঁর বয়স ৫৭ বছর। দাঁড়িও বেশ লম্বা হয়েছে। কমলা রং ধরেছে তাতে। খালিদ ছাড়া আরও চার অভিযুক্তকে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে ঘেরা মার্কিন জেলের কোর্টরুমের বাইরে বসিয়ে রাখা হয়েছিল। হাসি মুখেই অন্যান্য বন্দিদের সঙ্গে ভাববিনিময় করছিলেন ৯/১১-র মাস্টারমাইন্ড। হামলার পর ২০ বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু, বিভিন্ন কারণে এই মামলার শুনানি পিছিয়েছে। ২০২২ সালে তা শুরু হওয়ার কথা ছিল। নতুন একজন সামরিক বিচারকও নিয়োগ করা হয়েছিল। কিন্তু, অভিযুক্তদের আইনজীবী সামারিক কমিশনের আইনি বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে। ফলে শুনানি আরও পিছিয়ে যেতে পারে বলে খবর। সূত্রের খবর, শুনানি পিছিয়ে যাওয়া নিয়ে বার বার সরব হয়েছেন মহম্মদের আইনজীবী। মানবাধিকার কর্মীদের মতে, এই মামলার ট্রায়াল প্রক্রিয়ায় অসংখ্যা আইনি জটিলতা রয়েছে। তাই এতে সন্তোষজনক বিচার পাওয়ার বেশ কঠিন।