উচ্চশিক্ষায় নামী স্বদেশি/ বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। স্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ে চিন্তা। কর্মে অগ্রগতি। ... বিশদ
বইটি মোট আট পাতার। তাতে লেখা, গত কয়েক বছরে সারাদেশে চার লক্ষেরও বেশি সরকারি স্কুল বন্ধ হয়েছে। তার সঙ্গে গোটা দেশে বেসরকারি স্কুলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৫০ হাজার। স্কুল পাশ করে উচ্চশিক্ষার জন্য কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার ঝোঁক কমেছে ছাত্র-ছাত্রীদের। পাশাপাশি প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষায় পড়াশোনার খরচ বা ফি বৃদ্ধি নিয়েও সচেতন করেছে বইটি। পাশাপাশি এসএফআই বইটির মাধ্যমে ড্রপ আউটের পরিসংখ্যানও তুলে ধরেছে মানুষের সামনে। শিক্ষাখাতে বাজেটে বরাদ্দ হ্রাস এর অন্যতম কারণ বলে জানিয়েছে ছাত্র সংগঠনটি। এর পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতিতে এসএফআই কী চায়, সেই বিষয়গুলিও তুলে ধরেছে তারা। ছাত্রদের দাবি, শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধি, জাতীয় শিক্ষানীতি বাতিল সহ একাধিক বিষয়।
এসএফআই’য়ের কলকাতা জেলা কমিটির সম্পাদক দীধিতি রায় বলেন, ‘অনেক কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়েই আমাদের সংগঠন রয়েছে। যাদবপুর, প্রেসিডেন্সিতে আমরা প্রচার করছি। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি বিভাগে এই বুকলেট দেওয়া হচ্ছে।’ তিনি জানান, বন্ধুরা নিজেদের মধ্যে এই বুকলেট বিলি করছেন। কলেজগুলির বাইরে প্রচার করা হচ্ছে। পাশাপাশি তাঁর দাবি, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের তুলনায় এই লোকসভা ভোটে এসএফআইয়ের ভোট প্রচার অনেক বুনিয়াদী স্তরে হচ্ছে। এর বাইরেও রাজ্য কমিটি বিভিন্ন জেলায় বামপ্রার্থীদের জন্য মিছিল করছে।