উচ্চশিক্ষায় নামী স্বদেশি/ বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। স্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ে চিন্তা। কর্মে অগ্রগতি। ... বিশদ
গত অর্থবর্ষে দেশের আর্থিক অবস্থা তুলনামূলক ভালো ছিল। রিটেইল ঋণ, অর্থাৎ সাধারণ মানুষের তরফে নেওয়া ঋণের বাজারও চাঙ্গা ছিল। এগুলিই ঋণের বাজারকে অক্সিজেন জুগিয়েছিল। ক্রিসিলের আশঙ্কা, চলতি অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার কিছুটা কমবে। তাদের বক্তব্য, গত অর্থবর্ষে মনে করা হয়েছিল, দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার দাঁড়াতে পারে ৭.৬ শতাংশ। তবে চলতি অর্থবর্ষে তা কমে ৬.৮ শতাংশ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি ঋণের ঝুঁকি সংক্রান্ত মূল্যায়ন করবে। তাতে ঋণ দেওয়ার শর্ত আরও একটু কঠোর হতে পারে। এই বিষয়গুলি ঋণের সামগ্রিক বাজারকে কিছুটা থিতিয়ে দেবে বলে মনে করছে ক্রেডিট রেটিং সংস্থাটি।
এরপরও কেন ১৪ শতাংশ বৃদ্ধির কথা বলছে ক্রিসিল? তাদের বক্তব্য, চলতি অর্থবর্ষের শেষ ছ’মাস (অক্টোবর-মার্চ) শিল্প সংস্থাগুলির বিনিয়োগের হার বাড়বে। সেই পুঁজি জোটাতে ঋণের প্রয়োজন হবে। সারা দেশে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি যে ঋণ দেয়, তার প্রায় ৪৫ শতাংশ দখল করে থাকে কর্পোরেট বা শিল্প সংস্থাকে প্রদত্ত ঋণ। এর হার ১৩ শতাংশ বাড়তে পারে বলেই মনে করছে ক্রিসিল। তবে বাজার চাঙ্গা রাখবে সাধারণ মানুষের তরফে নেওয়া ঋণ, মনে করছে তারা। এক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার হতে পারে ১৬ শতাংশ। প্রসঙ্গত, মোট ঋণের প্রায় ২৮ শতাংশ দখলে রাখে সাধারণ মানুষের নেওয়া রিটেইল বা খুচরো ঋণ।