উচ্চশিক্ষায় নামী স্বদেশি/ বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। স্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ে চিন্তা। কর্মে অগ্রগতি। ... বিশদ
এদিন বারুইপুরের সভায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বাংলার মাটি, বাংলার জল’ কবিতাটি বলতে গিয়ে ফের গোলমাল করে বসেন প্রধানমন্ত্রী। অতীতেও ‘বাঙালির প্রাণের কাছাকাছি’ আসতে তিনি চেষ্টার কসুর করেননি। কিন্তু উচ্চারণগত সমস্যায় ফল হয়েছে বিপরীত। সংস্কৃতিমনস্ক বাঙালির কাছে আরও ঠাট্টার পাত্র হয়ে উঠেছে মোদি-শাহ-নাড্ডারা। এদিনও প্রধানমন্ত্রীর মুখে কবিগুরুর ওই বিখ্যাত কবিতার কিছু অংশ বিভ্রান্তিকর শোনায়। তবে এবার আগাম সতর্ক ছিলেন তিনি। নিজেই কবিতা শেষের পর বলেন, ‘উচ্চারণে কোনও সমস্যা থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।’
বসিরহাট, বারাসত, যাদবপুর ও কলকাতা দক্ষিণ—এই চার লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীদের নিয়ে এদিন বিজেপির জোড়া সভায় হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বারবার তৃণমূলকে শিখণ্ডি করে সিপিএমকে তুলোধোনা করেন। মোদি বলেন, ‘বাংলার বুদ্ধিজীবীরা জানেন কেন্দ্রে দমদার সরকার হওয়া কতটা জরুরি। এখানে সিপিএমকে ভোট দেওয়া মানে টিএমসির হাত শক্ত করা। কারণ, সিপিএম ভোটে লড়ছে তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দিতে। পর্দার পিছনে খেলা চলছে। সিপিএম-টিএমসি একই মুদ্রার দুই পিঠ। আর এখানকার মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, দিল্লিতে ওদের সমর্থন দেবেন।’ রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা, গত লোকসভা ভোটে বামের ভোট রামে যাওয়ায় বাংলায় ১৮টি আসনে জয় এসেছিল বিজেপির। কিন্তু এবারের সেই ‘হাওয়া’ নেই। তাই শেষ দফার আগে তৃণমূলের দুর্নীতি, তোষণের রাজনীতি ও সাধু-সন্তদের উপর অত্যাচারে আটকে থাকেননি মোদি। বামেদেরও বিঁধেছেন কার্যত বাধ্য হয়ে।