শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
ঠিকাকর্মীদের অভিযোগ, ওই তলিয়ে যাওয়া কর্মীকে উদ্ধারের জন্য কোনও তৎপরতাই দেখায়নি জিআরএসই কর্তৃপক্ষ। তারা যদি সঠিক সময়ে ব্যবস্থা নিত, তাহলে ওই কর্মীকে উদ্ধার করা সম্ভব হতো। তাছাড়া এই কাজে নিরাপত্তার জন্য লাইফ জ্যাকেটের প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে কিছুই ছিল না। এদিকে, কেন্দ্রীয় সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থার বিরুদ্ধে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসি বিক্ষোভ দেখায়। অফিসের গেটের সামনেই এই বিক্ষোভ চলে। এলাকার তৃণমূল কাউন্সিলার তথা মেয়র পরিষদ সদস্য শামসুজ্জামান আনসারি বলেন, এই কাজের জন্য সাঁতার জানা দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হয়। কিন্তু ওই কর্মী সাঁতার জানতেন না বলেই আমি জেনেছি।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বোটটি জলের টান সামলাতে পারেনি। দড়ি ছিঁড়ে যাওয়ায় বিপত্তি আরও বড় আকার নেয়। এদিন কলকাতা পুলিসের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর পাশাপাশি জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর কর্মীরাও তলিয়ে যাওয়া ব্যক্তির খোঁজে তল্লাশি চালান। কিন্তু জোয়ারের টান বেশি থাকায় সেই তল্লাশির কাজ বিঘ্নিত হয়।