কর্মস্থলে জটিল কর্মে সাফল্য ও সুনাম। অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় বাড়বে। ... বিশদ
গড়িয়া কামালগাজির বাসিন্দা সাগ্নিক চক্রবর্তী প্রথমে ৪৮৪ পেয়েছিলেন। আর মেধা তালিকায় যিনি দশম হয়েছেন, তাঁর নম্বর ছিল ৪৮৭। তিন নম্বরের জন্য র্যাঙ্ক ফস্কে যাওয়ার যন্ত্রণা কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিল তাঁকে। সাগ্নিক বলেন, রিভিউয়ের পর আমার পাঁচ নম্বর বেড়েছে। এখন আমি খুব খুশি। এক লাফে অষ্টম স্থানে উঠে এসেছেন এই পড়ুয়া। স্ট্যাটিস্টিক্সেই পাঁচ নম্বর বেড়েছে তাঁর। আগামীতে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চান তিনি।
শাশ্বত মণ্ডল নামে আরেক পড়ুয়া প্রথমে ৪৮৫ নম্বর পেয়েছিলেন। র্যাঙ্ক না পাওয়ার আফসোস ছিলই। তাঁর কথায়, হেড মাস্টার মহারাজের পরামর্শে অঙ্কের খাতা রিভিউ করতে দিয়েছিলাম। সেখানে দু’নম্বর বেড়েছে। দশম স্থানে উঠে এসে এখন খুশি শাশ্বত। আগামী দিনে তিনিও ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করতে চান।
এদিকে, রিভিউয়ের আগে বকখালির অদ্রিজ দোলুইয়ের প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৪৮৪। তাঁর কথায়, কেমিস্ট্রিতে আরও ভালো নম্বর আশা করেছিলাম। কিন্তু তা না হওয়ায় এই বিষয়ে রিভিউ করতে দিই। তাতে তিন নম্বর বেড়েছে। বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চান অদ্রিজ। এছাড়া প্রদোষ চট্টোপাধ্যায় এক নম্বরের জন্য মেধা তালিকায় আসতে পারেননি। সেজন্য মন খারাপ হয়েছিল তার। তিনিও রিভিউ করাতে দেন। অর্থনীতিতে এক নম্বর বেড়েছে তাঁর। এর ফলে দশম স্থান অধিকার করেছেন উত্তরপাড়ার এই বাসিন্দা। আগামী দিনে স্ট্যাটিস্টিক্স পড়তে চান তিনি।