‘ভোটে জিতেই পা রাখব সন্দেশখালিতে। আমি দেখতে যাব, কেমন আছেন আপনারা। ভোটের সময় সব জায়গায় তো যাওয়া সম্ভব নয়।’ মঙ্গলবার বসিরহাটের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হাজি নুরুলের সমর্থনে বসিরহাটের জনসভায় এসে এমনই ঘোষণা করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
চেনা ছবির থেকে সোমবারের ভোট ছিল অনেকটাই আলাদা। লাগামছাড়া সন্ত্রাসের লেশমাত্র ছিল না। নির্বাচন পরবর্তী হিংসার ছবিও এখনও তেমনই। হাতেগোনা দু’একটি জায়গা বাদে সেভাবে অশান্তির ঘটনা ঘটেনি মঙ্গলবার।
মঙ্গলবার হুড খোলা জিপ নয়, অটোতে চেপেই বারুইপুরের নবগ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচার করলেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। তাঁকে ঘিরে স্থানীয় বাসিন্দাদের উত্সাহ ছিল তুঙ্গে। কখনও শিশুদের কোলে তুলে নিলেন।
কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া: আগামী ২০ মে পঞ্চম দফায় উলুবেড়িয়া লোকসভা আসনের নির্বাচন। এই নির্বাচনের দিন উলুবেড়িয়া লোকসভার প্রতিটি বুথে ওয়েবকাস্টিং ব্যবস্থা থাকবে। আগের নির্বাচনগুলিতে অর্ধেক বুথে এই ব্যবস্থা থাকত। বৃহস্পতিবার পাঁচলার পানিয়াড়ায় হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিসের সদর কার্যালয়ে এক সর্বদলীয় বৈঠকে নির্বাচন কমিশনের তরফে এই সিদ্ধান্তের জানিয়ে দেওয়া হয়। জেলা নির্বাচন দপ্তর সূত্রে খবর, নির্বাচন প্রক্রিয়াকে যতটা সম্ভব স্বচ্ছ রাখাই নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্য। প্রতিটি বুথে ওয়েবকাস্টিংয়ের ব্যবস্থা করা হলে সংশ্লিষ্ট ব্লক অফিসে বসেই কমিশনের আধিকারিকরা নির্বাচন প্রক্রিয়ার পাশাপাশি বুথের সব ঘটনা সরাসরি দেখতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ১৮৬৩। বিভিন্ন ব্লক প্রশাসন সূত্রে খবর, প্রতিটি বুথেই ওয়েবকাস্টিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে। বৈঠকে ঠিক হয়েছে, প্রতিটি বুথে কমপক্ষে চারজন করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান থাকবে। তবে উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রে প্রায় ১২০০ ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে এবং বহু ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে একাধিক বুথ রয়েছে, সেইসব ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে প্রয়োজনে জওয়ানের সংখ্যা বাড়ানো হবে। জেলা নির্বাচন দপ্তর সূত্রে খবর, বুথে ৪জন জওয়ানের সঙ্গে আরোও কতজন বাড়তি জওয়ান থাকবেন সেটা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা হবে। দপ্তর সূত্রে খবর, সংবেদনশীল বুথের তালিকা তৈরির কাজ চলছে। সেইসব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের কতটা বাড়বে, তা কমিশন ঠিক করবে। ভোটের এক সপ্তাহ আগে থেকেই সীমান্তবর্তী এলাকায় নাকা চেকিং শুরু হবে। পাশাপাশি এলাকার হোটেল ও লজে তল্লাশি চালানো হবে। যাতে অন্য জেলার কেউ অকারণে এসে ভিড় না জমায়। যেসব ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে একাধিক বুথ আছে, সেখানে ভোটার সহায়তা কেন্দ্র করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেখানে আশাকর্মীরা থাকবেন। কোনও ভোটার অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকবে সহায়তা কেন্দ্রে।
উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ১৮৬৩। বিভিন্ন ব্লক প্রশাসন সূত্রে খবর, প্রতিটি বুথেই ওয়েবকাস্টিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে। বৈঠকে ঠিক হয়েছে, প্রতিটি বুথে কমপক্ষে চারজন করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান থাকবে। তবে উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রে প্রায় ১২০০ ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে এবং বহু ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে একাধিক বুথ রয়েছে, সেইসব ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে প্রয়োজনে জওয়ানের সংখ্যা বাড়ানো হবে। জেলা নির্বাচন দপ্তর সূত্রে খবর, বুথে ৪জন জওয়ানের সঙ্গে আরোও কতজন বাড়তি জওয়ান থাকবেন সেটা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা হবে। দপ্তর সূত্রে খবর, সংবেদনশীল বুথের তালিকা তৈরির কাজ চলছে। সেইসব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের কতটা বাড়বে, তা কমিশন ঠিক করবে। ভোটের এক সপ্তাহ আগে থেকেই সীমান্তবর্তী এলাকায় নাকা চেকিং শুরু হবে। পাশাপাশি এলাকার হোটেল ও লজে তল্লাশি চালানো হবে। যাতে অন্য জেলার কেউ অকারণে এসে ভিড় না জমায়। যেসব ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে একাধিক বুথ আছে, সেখানে ভোটার সহায়তা কেন্দ্র করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেখানে আশাকর্মীরা থাকবেন। কোনও ভোটার অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকবে সহায়তা কেন্দ্রে।
