সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
বাঁকুড়ার অতিরিক্ত পুলিস সুপার(গ্রামীণ) গণেশ বিশ্বাস বলেন, ওই দোকানে চুরির ঘটনার খবর প্রথমে কোতুলপুর থানায় যায়। কোতুলপুরের ওসি বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে আশপাশের থানায় জানিয়ে দেন। সেই মতো বৈতল ফাঁড়ির পুলিস বাঁকাদহ-জয়রামবাটি রাস্তায় নাকাচেকিং শুরু করে। চোরকলা থেকে বৈতলে আসতেই দুষ্কৃতীদের গাড়িটি আটক করা হয়। ধৃতদের কাছ থেকে চুরি করা সামগ্রী বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তাদের কাছ থেকে রেঞ্জ, করাত সহ বেশকিছু ধারালো অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। ঘটনায় আরও কেউ জড়িত আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি বিষ্ণুপুর মহকুমা এলাকায় চুরির ঘটনা বেড়েছে। যা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে এলাকায়। কয়েকদিন আগে বিষ্ণুপুর শহরে হার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। পরে অবশ্য পুলিস ওই দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করে। তার কাছ থেকে হারও উদ্ধার হয়। মঙ্গলবার রাতে পিয়ারডোবায় পুলিস ও গ্রামবাসীদের তৎপরতায় পাঁচ দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করায় ডাকাতির ঘটনা আটকানো গিয়েছে। বৃহস্পতিবার ভোরে কোতুলপুরের চোরকলায় চুরি করে পালানোর সময় পুলিসের অতি তৎপরতার জেরে তিন দুষ্কৃতী ধরা পড়েছে। তবে বহু চুরির ঘটনার কিনারা এখনও হয়নি। তা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভ রয়েছে। পুলিসের নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন।