সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এসআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ, নাবালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টার পকসো মামলায় সাক্ষীর বয়ান সিভিক ভলান্টিয়ারকে দিয়ে লিখিয়েছিলেন। এছাড়াও কেস ডায়েরিতে অসংখ্য অসংগতি থাকার অভিযোগে বিচারকের নির্দেশে জেল হেফাজতে নেওয়া হয়েছে সিভিক ভলান্টিয়ার বেলাল আলিকে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৬ মে হরিশ্চন্দ্রপুর সদর এলাকার এক কিশোরীকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল প্রতিবেশী যুবকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছিল হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিস। পকসো আইনে মামলাও রুজু করা হয়। বৃহস্পতিবার চাঁচল মহকুমা আদালতে পকসো স্পেশাল কোর্টে এই মামলার শুনানি চলাকালীন বিচারক বিপ্লব রায়ের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিস। ঘটনার তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মহকুমা পুলিস আধিকারিক সোমনাথ সাহাকে। ২০ জুন তাঁকে কোর্টে তদন্তের গতিপ্রকৃতি জানাতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
বিচারককে এসআই জানান, সাক্ষীর বয়ান নেওয়া এবং কেস ডায়েরি তৈরিতে তিনি সিভিক ভলান্টিয়ারের সাহায্য নিয়েছিলেন। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বিচারক। তিনি বলেন, ২৩ বছরের কর্মজীবনে এই ধরনের স্পর্শকাতর মামলায় পুলিসের এমন দায়িত্বজ্ঞানহীনতা দেখিনি।
সব শুনে বিচারক বেলাল এবং অমিতাভের বিরুদ্ধে এফআইআর করতে নির্দেশ দেন। সরকারি আইনজীবী নুরুজ্জামান চৌধুরী বলেন, তদন্তে গাফিলতি থাকার কারণে বিচারক এসআইয়ের বিরুদ্ধে এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছেন।