বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
আব্দুল করিম চৌধুরী বলেন, আমি নিজেই জাকিরকে আমার প্রচারে থাকতে নিষেধ করেছি। এলাকায় ওর নামে বদনাম আছে। তাই আমার সঙ্গে থাকতে মানা করেছি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে প্রার্থী করায় দলের সকলেই খুশি হয়েছেন। দলের সমস্ত স্তরের নেতাকর্মীরা আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে যান। দলে গোষ্ঠী নেই, তাই গোষ্ঠীকোন্দলও নেই। জাকির হুসেন বলেন, আমাদের দলে কোনও গোষ্ঠী নেই। আমি দলের হয়ে কাজ করছি। ব্লক সভাপতি হওয়ায় আমার অনেক দায়িত্ব আছে। আমি বিভিন্ন এলাকায় মিটিং করছি।
করিম সাহেব প্রতিদিনই প্রচারে বের হচ্ছেন। তাঁর সঙ্গে একই গাড়িতে কখনও মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, গৌতম দেব, গোলাম রব্বানি প্রচারে থাকছেন। জেলার বিভিন্ন ব্লক থেকে নেতারা ইসলামপুরে এসে করিম সাহেবের হয়ে প্রচার করছেন। জেলা পরিষদ সদস্য, পঞ্চায়েত প্রধানরা আব্দুল করিমের সঙ্গে হুড খোলা গাড়িতে থাকছেন। প্রাক্তন বিধায়ক কানাইয়ালাল আগরওয়ালও প্রায় দিনই করিম সাহেবের সঙ্গে প্রচারে যাচ্ছেন। লোকসভা নির্বাচনে জাকির সাহেবের খাসতালুক পাটাগোড়ায় একটি বুথে সিপিএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিমের ওপরে দুষ্কৃতীরা হামলা করেছিল। ওই বুথে সাংবাদিকের ওপরেও হামলা হয়। এই ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি তোলপাড় হয়েছিল। পঞ্চায়েত নির্বাচনে টাকার বিনিময়ে টিকিট পাইয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও দলের অন্দরে সমালোচনা হয়। রাজনৈতিক মহলের মতে, কমির সাহেব স্বচ্ছভাবমূর্তির মানুষ। তিনি হিংসা পছন্দ করেন না। তাই যাঁরা হিংসায় জড়িত তাঁদেরকে তিনি দূরে রেখেই প্রচারে যাচ্ছেন।