উচ্চশিক্ষার জন্য নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। ব্যবসায় উন্নতির নতুন পথের দিশা। ... বিশদ
তাই সরকার তড়িঘড়ি জানাল, যে ১ হাজার ৫৬৩ জনকে বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়েছিল, তাদের রেজাল্ট বাতিল করা হচ্ছে। চাইলে তারা ফের আগামী ২৩ জুন পরীক্ষা দিতে পারবে। আর না চাইলে ‘গ্রেস মার্কস’ পাওয়ার আগে তারা যে নম্বর পেয়েছিল, সেটাই চূড়ান্ত বলে ধরা হবে। ডাক্তারিতে ভর্তির কাউন্সেলিং শুরু হবে ৬ জুলাই। সুপ্রিম কোর্টে মোদি সরকারের পক্ষ থেকে একথা জানানোর পাশাপাশি এনটিএ বলেছে, যে ১ হাজার ৫৬৩ জন অতিরিক্ত নম্বর পেয়েছিল, তাদের ই-মেল করে বিষয়টি সরকারিভাবে জানানো হবে।
তবে পরিস্থিতি যতই সামাল দেওয়ার চেষ্টা হোক না কেন, প্রায় ২৪ লক্ষ পরীক্ষার্থীর এই নিট প্রবেশিকায় নম্বর এবং র্যাঙ্ক কেলেঙ্কারির অভিযোগ তুলে সরব কংগ্রেস। তাদের দাবি, নিরপেক্ষতার স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির নজরদারিতে তদন্ত করতে হবে। এনটিএ’র সঙ্গে কোচিং সেন্টারের আঁতাতেরও অভিযোগও করেছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। দলের প্রধান মুখপাত্র জয়রাম রমেশ করেছেন টুইট। সর্বভারতীয় এক দৈনিকে প্রকাশিত অন্ধ্রপ্রদেশের এক কোচিং সেন্টারে পড়া পাঁচ পড়ুয়ার ছবির বিজ্ঞাপন তুলে ধরে মুখপাত্র জয়রাম রমেশের খোঁচা, এই কোচিং সেন্টারের মালিক এখন অন্ধ্রপ্রদেশের মন্ত্রী!
বৃহস্পতিবার ফের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ধর্মেন্দ্র প্রধান। তাঁর মন্তব্য, ‘নিটে কোনও প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি। দুর্নীতিরও কোনও প্রমাণ নেই। কংগ্রেস অহেতুক রাজনীতি করছে। পরীক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত। চিন্তার কোনও কারণ নেই।’ দুর্নীতি হয়নি বলে দাবি করলেও শেষমেশ অবশ্য বিরোধীদের চাপে ধর্মেন্দ্র প্রধানকে বলতে হয়েছে, ‘এরপরেও যদি কোথায় কোনও দুর্নীতির প্রমাণ মেলে তাহলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’