উচ্চশিক্ষার জন্য নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। ব্যবসায় উন্নতির নতুন পথের দিশা। ... বিশদ
লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সময় সবাইকে যে হলফনামা জমা দিতে হয়, সেখানে তাঁদের বিরুদ্ধে থাকা ফৌজদারি মামলা, সম্পত্তির হিসেব (পরিবার সহ), শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রভৃতি জানাতে হয়। ওই সব হলফনামা নির্বাচন কমিশন তাদের ওয়েবসাইটে তুলে দেয় সাধারণ মানুষের জানার জন্য। প্রার্থীদের এমন হলফনামার ভিত্তিতে এডিআর একাধিক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে।
নতুন মন্ত্রীদের সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্যও এডিআর এই দফায় প্রকাশ করেছে। তা থেকে জানা যাচ্ছে, ৭১ জন মন্ত্রীর মধ্যে ৭০ জনই কোটিপতি। গড়ে প্রতি মন্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ ১০৭ কোটি ৯৪ লক্ষ টাকা। ছ’জন মন্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার বেশি। এই ছ’জনের মধ্যে সব থেকে সম্পদশালী মন্ত্রী হলেন অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে নির্বাচিত তেলুগু দেশমের ডাঃ চন্দ্রশেখর পেমাসানি। তাঁর মোট সম্পদ ৫৭০৫ কোটি টাকার। এছাড়া মধ্যপ্রদেশ থেকে নির্বাচিত বিজেপির জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার সম্পদ ৪২৪ কোটি টাকার। একশো কোটি টাকার বেশি সম্পদশালী মন্ত্রীদের তালিকায় আরও আছেন জনতা দলের (সেকুলার) এইচ ডি কুমারস্বামী, বিজেপির অশ্বিনী বৈষ্ণব, রাও ইন্দারজিত সিং ও পীযূষ গোয়েল।
১১ জন মন্ত্রী উচ্চ মাধ্যমিক পাশ। স্নাতক মন্ত্রী আছেন ১৪ জন। পেশাদার কোর্সের স্নাতক ডিগ্রি আছে১০ জন মন্ত্রীর। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি আছে ২৬ জন মন্ত্রীর। ডক্টরেট ডিগ্রি আছে সাতজনের। তিনজন ডিপ্লোমা পাশ। কমবয়সি মন্ত্রীর সংখ্যা মোদি মন্ত্রিসভায় কম। মাত্র দু’জনের বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। ৭১ থেকে ৮০ বছর বয়সি সাতজন মন্ত্রী আছেন। ৫১ থেকে ৭০ বছর বয়সি মন্ত্রীর সংখ্যা ৪৭ জন। আর ১৫ জন মন্ত্রীর বয়স ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে।