উচ্চশিক্ষায় নামী স্বদেশি/ বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। স্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ে চিন্তা। কর্মে অগ্রগতি। ... বিশদ
অরুণাচলের ৬০টি আসনের মধ্যে ৪৬টিই গিয়েছে বিজেপির দখলে। তাদের জোটসঙ্গী কনরাড সাংমার এনপিপি জিতেছে পাঁচটি আসনে। কংগ্রেসকে মাত্র একটি আসন নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে। এনসিপি তিনটি ও পিপলস পার্টি অব অরুণাচল দুটি আসনে জিতেছে। বাকি তিনটি আসনে নির্দল প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই এই দুই রাজ্যে বিধানসভার ভোটগ্রহণ হয়েছিল।
অরুণাচলে দশটি আসনে ভোটই হয়নি। কারণ, ওই আসনগুলিতে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছিল বিজেপি। অরুণাচলে দলের জয়ের খবরে সোশ্যাল মিডিয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘ধন্যবাদ অরুণাচল প্রদেশ! অসাধারণ এই রাজ্যের মানুষ দ্ব্যর্থহীনভাবে তাঁদের রায় দিয়েছেন। এই রাজ্যের আরও উন্নতির জন্য আমাদের দল কাজ করে যাবে।’ অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডুর দাবি, ‘বিজেপি অরুণাচলে নয়া রেকর্ড গড়েছে। গত ১০ বছরের উন্নয়নেই আস্থা রেখেছেন মানুষ। ’
অন্যদিকে, সিকিমে বিপুল জয়ের জন্য সাধারণ মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং এবার দুটি আসন লড়ে একটিতেও জিততে পারেননি। ২৫ বছর পর ২০১৯ সালে এসডিএফকে হটিয়ে ক্ষমতায় আসে এসকেএম। গতবার ১৭টি আসন পেয়েছিল তারা। এসডিএফ পায় ১৫টি আসন। এবার সিকিম কার্যত বিরোধীশূন্য হয়ে গেল।
বিধানসভার ভোটে জয়ের পর সমর্থকদের সামনে বক্তব্য রাখছেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী তথা সিকিম ক্রান্তিকারী মোর্চার প্রধান প্রেম সিং তামাং। রবিবার গ্যাংটকে পিটিআইয়ের তোলা ছবি।