স্থায়ী, অস্থায়ী মিলিয়ে হাজারের বেশি স্টাফ। তাদের বেতন ছাড়াও স্থানীয় ‘টেনিয়া’দের (টিপার) জন্য খরচ তো রয়েছেই। তার উপরে অপারেশন পর্বে মৃত্যু হলে পরিবারকে মোটা ক্ষতিপূরণ, জখম হলে তার চিকিৎসা, গ্রেপ্তার হলে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মামলা লড়ার খরচ।
ওপার বাংলা থেকে কবে ফিরবে সন্তান। দীর্ঘ সাড়ে চার বছর ধরে অপেক্ষায় রয়েছেন মা। তবে লড়াই কঠিন জেনেও হাল ছাড়েননি। যুঝে চলেছেন কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে। তার সঙ্গে নিত্যসঙ্গী দারিদ্র তো আছেই। এই মায়ের শেষ ভরসা এখন কলকাতা হাইকোর্ট।
দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জায়গায় বুধবারও তেমন বৃষ্টির দেখা মেলেনি। তবে কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকাসহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় সারাদিন ধরে আকাশ মেঘলা ছিল। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এই মেঘলা আকাশ ইঙ্গিত দিচ্ছে যে বর্ষা দক্ষিণবঙ্গের প্রায় দোরগোড়ায় চলে এসেছে।
প্রতি মাসে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে কত অভিযোগ আসছে, তার মধ্যে কতগুলির সমাধান হচ্ছে, যেগুলি নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না, তার কারণ কী— এ সংক্রান্ত মাসিক রিপোর্ট তৈরি করে প্রশাসনিক কাজে গতি আনতে চলেছে রাজ্যের উপভোক্তা দপ্তর।
রাজ্যের সমস্ত সংশোধনাগারে সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার কাজে আরও জোর দিল রাজ্যের কারাদপ্তর। জেলে থাকা বন্দিদের শ্রমের বিনিময়ে উপার্জিত অর্থ প্রতিমাসে তাঁদের নিজস্ব অ্যাকাউন্টে জমা করার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ।
উত্তরবঙ্গের রাজনীতিতে বিজেপি জোর ধাক্কা খেয়েছিল গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে। ধূপগুড়ি বিধানসভার উপ নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূলের নির্মলচন্দ্র রায়। সেই ধারা বজায় রেখে সদ্যসমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে কোচবিহার আসনে জয়লাভ করে জোড়াফুল শিবির।
সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: চিকিৎসার প্রয়োজনে দিনকয়েক সাংগঠনিক কাজকর্ম থেকে ‘বিরতি’ নিচ্ছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দলীয় নেতৃত্ব এবং সর্বস্তরের কর্মীদের কাছে প্রকাশ্যেই বিবৃতি দিয়ে এই ‘বিরতি’ নেওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন অভিষেক। চোখের চিকিৎসার জন্য তাঁর বিদেশে যাওয়ার কথা। তাই সাংগঠনিক কাজকর্মে কিছুদিন সক্রিয় থাকবেন না তিনি। তবে এই সময়কালে কী করবেন? নিজেই জানিয়েছেন অভিষেক, মানুষের চাহিদাগুলির খোঁজ নেবেন এবং সেসব উপলব্ধি করার চেষ্টা করবেন।
এবারের লোকসভার ভোটে অভিষেককে ‘সেনাপতি’র ভূমিকায় দেখা যায়। নেত্রীর সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা বাছাই থেকে শুরু করে সাতদফা ভোট পর্বের প্রচারে অভিষেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাৎপর্যপূর্ণ হল, ব্রিগেড থেকে এবার প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছিল তৃণমূল। র্যাম্পে হেঁটে প্রার্থীদের সাধারণ মানুষের সঙ্গে জনসংযোগের সাক্ষী থেকেছে ব্রিগেড প্যারেজ গ্রাউন্ড। এই নতুনত্বের আঙ্গিক যে অভিষেকেরই পরিকল্পনায় হয়েছে, তা বলাই বাহুল্য। এছাড়া তৃণমূলের এই নতুন চিন্তাভাবনাকে কুর্নিশ জানিয়েছিলেন দলের নেতা-কর্মীরা। এরপর রাজ্যজুড়ে তৃণমূল প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচার সংগঠিত করেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। লোকসভা ভোটে বিপুল সাফল্যের পর এবার অভিষেক কিছুদিনের জন্য ছুটিতে যাচ্ছেন।
তার আগে বুধবার সামাজিক মাধ্যমে অভিষেকের বার্তা, গতবছর এইসময়ে নবজোয়ার যাত্রায় অংশ নিয়েছিলাম। বাংলাজুড়ে ঘুরেছি এবং মানুষের মুখোমুখি হয়ে তাঁদের সমস্যার কথাগুলি শুনেছি। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এবং ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ থাকার বিষয়টি মানুষের কাছ থেকে শুনেছি। সেসব নিয়ে রাজ্যজুড়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও গণআন্দোলন হয়েছে। মানুষের সমস্যার এই বিষয়টিকে দিল্লি পর্যন্ত নিয়ে গিয়েছি। এছাড়া ফেব্রুয়ারি থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে বরাদ্দ বৃদ্ধিসহ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
লোকসভা ভোটে বাংলার মানুষ যেভাবে তৃণমূলের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছেন, তার জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন অভিষেক। এই ভোটের ফলকে বিজেপির বিরুদ্ধে জনগণের ক্ষোভের প্রতিফলন বলেই মনে করেন অভিষেক। সেই সূত্রে তিনি বলেন, ‘আমার স্থির বিশ্বাস, সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধানে রাজ্য সরকার নিরন্তর কাজ করে যাবে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে আবাস যোজনার সমস্যার সমাধানে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছি, আবাস সমস্যার সমাধানকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’
এর আগে আবাস নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে বিরোধ বেধেছিল। এই প্রকল্পের টাকা কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়। প্রতিবাদে দীর্ঘ আন্দোলন চলেছে তৃণমূলের। কিন্তু গরিব মানুষের গৃহসমস্যার সমাধানে কেন্দ্র উদ্যোগী না-হওয়ায়, এবার নবান্নই আবাসের টাকা পরিশোধের জন্য পদক্ষেপ করেছে। ফলে অভিষেক স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন, তৃণমূল সরকারের এখন প্রথম লক্ষ্যই হল গরিব মানুষের জন্য পাকাবাড়ির ব্যবস্থা করা।
এবারের লোকসভার ভোটে অভিষেককে ‘সেনাপতি’র ভূমিকায় দেখা যায়। নেত্রীর সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা বাছাই থেকে শুরু করে সাতদফা ভোট পর্বের প্রচারে অভিষেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাৎপর্যপূর্ণ হল, ব্রিগেড থেকে এবার প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছিল তৃণমূল। র্যাম্পে হেঁটে প্রার্থীদের সাধারণ মানুষের সঙ্গে জনসংযোগের সাক্ষী থেকেছে ব্রিগেড প্যারেজ গ্রাউন্ড। এই নতুনত্বের আঙ্গিক যে অভিষেকেরই পরিকল্পনায় হয়েছে, তা বলাই বাহুল্য। এছাড়া তৃণমূলের এই নতুন চিন্তাভাবনাকে কুর্নিশ জানিয়েছিলেন দলের নেতা-কর্মীরা। এরপর রাজ্যজুড়ে তৃণমূল প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচার সংগঠিত করেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। লোকসভা ভোটে বিপুল সাফল্যের পর এবার অভিষেক কিছুদিনের জন্য ছুটিতে যাচ্ছেন।
তার আগে বুধবার সামাজিক মাধ্যমে অভিষেকের বার্তা, গতবছর এইসময়ে নবজোয়ার যাত্রায় অংশ নিয়েছিলাম। বাংলাজুড়ে ঘুরেছি এবং মানুষের মুখোমুখি হয়ে তাঁদের সমস্যার কথাগুলি শুনেছি। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এবং ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ থাকার বিষয়টি মানুষের কাছ থেকে শুনেছি। সেসব নিয়ে রাজ্যজুড়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও গণআন্দোলন হয়েছে। মানুষের সমস্যার এই বিষয়টিকে দিল্লি পর্যন্ত নিয়ে গিয়েছি। এছাড়া ফেব্রুয়ারি থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে বরাদ্দ বৃদ্ধিসহ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
লোকসভা ভোটে বাংলার মানুষ যেভাবে তৃণমূলের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছেন, তার জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন অভিষেক। এই ভোটের ফলকে বিজেপির বিরুদ্ধে জনগণের ক্ষোভের প্রতিফলন বলেই মনে করেন অভিষেক। সেই সূত্রে তিনি বলেন, ‘আমার স্থির বিশ্বাস, সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধানে রাজ্য সরকার নিরন্তর কাজ করে যাবে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে আবাস যোজনার সমস্যার সমাধানে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছি, আবাস সমস্যার সমাধানকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’
এর আগে আবাস নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে বিরোধ বেধেছিল। এই প্রকল্পের টাকা কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়। প্রতিবাদে দীর্ঘ আন্দোলন চলেছে তৃণমূলের। কিন্তু গরিব মানুষের গৃহসমস্যার সমাধানে কেন্দ্র উদ্যোগী না-হওয়ায়, এবার নবান্নই আবাসের টাকা পরিশোধের জন্য পদক্ষেপ করেছে। ফলে অভিষেক স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন, তৃণমূল সরকারের এখন প্রথম লক্ষ্যই হল গরিব মানুষের জন্য পাকাবাড়ির ব্যবস্থা করা।
