ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, গত দু-তিনদিন ধরে শারীরিক অবস্থার উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে দিব্যাংশের। ধাপে ধাপে তাকে পূর্ণমাত্রার ভেন্টিলেশন থেকে অটোমেটিক মোডের ভেন্টিলেশনে রাখা শুরু হয়। তারপর ভেন্টিলেশন থেকে বাইরে আনা বা এক্সটিউবেট করাও সম্ভব হয়। এরপর নিজে থেকে অল্প অল্প কথা বলতে শুরু করে সে। ঘনিষ্ঠদের দেখে তাকে হাসতেও দেখা গিয়েছে। আর এই ক’দিনে ক্রমাগত খারাপ হতে থেকেছে ঋষভের শারীরিক অবস্থা। ইকমোতে টানা রেখে দেওয়ার পরও, সে কোনওভাবেই ইকমো ছাড়া শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে পারছিল না। একে একে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হতে শুরু করে। শুক্রবার গভীর রাতে রক্তচাপ, নাড়ির গতি সবই পড়তে শুরু করে একরত্তি ছেলেটির। শেষমেশ ভোরে মারা যায় সে।
এদিন গোপীনাথবাবুর পাশেই ছিলেন তার স্ত্রী দিব্যাংশের মা রিমা ভকত। তিনি তখন ট্রমা সেন্টারের আটতলায় গিয়ে সদ্য ছেলেকে ভাত খাইয়ে এসেছেন। বিমর্ষ মুখে বললেন, ছেলে কিছুটা ভালো আছে। এই খাইয়ে এলাম। কিন্তু ঋষভের কথা শুনে খুব খারাপ লাগছে।