সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
দেশের ৫৪টি জুয়েলারের উপর ভিত্তি করে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে ক্রিসিল, যারা সংগঠিত স্বর্ণশিল্পের ৩২ শতাংশ দখল করে থাকে। সেই রিপোর্ট তারা দাবি করেছে, ২০২৩-২৪ সালে সোনার দাম বেড়েছিল গড়ে ১৫ শতাংশ। গত মার্চ শেষে সোনার দাম দাঁড়ায় ১০ গ্রাম পিছু ৬৭ হাজার টাকা। এদিকে মে মাসেই সেই দর ৭৫ হাজার ছুঁয়েছে। দাম যেখানে এতটা উপরের দিকে, সেখানে কীভাবে আয় বাড়াবে সংস্থাগুলি? ক্রিসিলের বক্তব্য, সোনার সুষ্ঠু চাহিদা বজায় থাকবে। দামবৃদ্ধির ফলে বিক্রির মোট অঙ্ক বাড়বে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এক্ষেত্রে আরও দু’টি বিষয় কাজ করবে। প্রথমত, ক্রেতারা দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য কম ক্যারেটের সোনা কিনবেন। অর্থাৎ সাধারণ গয়নার জন্য যেখানে ২২ ক্যারেট সোনা ব্যবহার করা হয়, হালকা গয়নার ক্ষেত্রে তা ১৮ বা ১৪ ক্যারেটে নামিয়ে আনা যায়। সেক্ষেত্রে সোনার দাম অনেকটা কমে যায়। দ্বিতীয়ত, জুয়েলাররা পুরনো সোনা বদলে নতুন গয়না কেনার জন্য উৎসাহিত করবে ক্রেতাদের। তাতে সোনার বিক্রি কম হলেও মুনাফা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে অনেকটাই। নামজাদা সোনার দোকানগুলি অপেক্ষাকৃত ছোট শহরে তাদের পরিধি বাড়াবে এবছর। তা বাড়তে পারে ১০ থেকে ১২ শতাংশ হারে, দাবি করেছে ক্রিসিল। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একাধিক রিসার্চ সংস্থা দাবি করেছে, এবার বর্ষা ভালো হলে গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। তাতে সোনার চাহিদা বাড়াবে।