সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
২০২০ সালে ইউরো জিতলেও কাতার বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনে ব্যর্থ ছিল ইতালি। তার জেরে চাকরিও খোয়ান হেডস্যার রবার্তো মানচিনি। কোচের দায়িত্ব নিয়ে সেই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠাই বড় চ্যালেঞ্জ লুসিয়ানো স্পালেত্তির। তবে ইউরোর আগে ইতালি দারুণ ফর্মে রয়েছে। শেষ ছয় ম্যাচে অপরাজিত আজ্জুরিরা। আক্রমণভাগে ফেডেরিকো চিয়েসা, স্কামাক্যারা গোলের মধ্যে আছেন। মাঝমাঠে ভরসা জোগাতে তৈরি জর্জিনহো, বারেলারা। আর ইতালির রক্ষণভাগ তো বরাবরই শক্তিশালী। শেষ তিন ম্যাচে তারা কোনও গোল হজম করেনি। তাছাড়া শক্তির নিরিখে আলবেনিয়ার থেকে অনেক এগিয়ে ইতালি। তাই প্রথম ম্যাচে স্পালেত্তি-ব্রিগেডের জয় পেতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। ম্যাচের আগে কোচ বলেন, ‘আলবেনিয়াকে হারাতে আমরা বদ্ধপরিকর। কারণ, পরের দু’টি ম্যাচে আমাদের স্পেন ও ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে খেলতে হবে।’ পক্ষান্তরে, ২০১৬ সালের পর ফের ইউরোর যোগ্যতা অর্জন করেছে আলবেনিয়া। জার্মানিতে আয়োজিত মেগা মঞ্চে দাগ কাটতে প্রস্তুত সিলভিনহোর দল। তাদের স্কোয়াডের ৯ জন ফুটবলার ইতালিতে ক্লাব ফুটবল খেলেন। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে চান কোচ।
অন্যদিকে, শেষ তিন ইউরোতে নক-আউটে পৌঁছেছিল সুইত্জারল্যান্ড। ২০২০ সালে কোয়ার্টার-ফাইনালে স্পেনের কাছে টাই-ব্রেকারে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয় তাদের। এবার সেই আক্ষেপ মিটিয়ে আরও ভালো ফল করাই লক্ষ্য মুরাত ইয়াকিন-ব্রিগেডের। দলে শাকিরি, জাকার মতো তারকা ফুটবলারদের উপস্থিতি ভরসা জোগাচ্ছে সুইত্জারল্যান্ডকে। অন্যদিকে, গত ইউরোতে গ্রুপ পর্বের গণ্ডি টপকাতে ব্যর্থ ছিল হাঙ্গেরি। সেই আক্ষেপ মেটাতে বদ্ধপরিকর কোচ মার্কো রসি। হাঙ্গেরির সাম্প্রতিক ফর্মও বেশ ভালো। শেষ ষোলো ম্যাচের মাত্র একটিতে হেরেছেন ভার্গাসরা। তাই শনিবার সুইত্জারল্যান্ডকে কড়া টক্কর দিতে তৈরি তাঁরা। ম্যাচের আগে কোচ মার্কো রসি বলেন, ‘আমাদের হাল্কাভাবে নিলে ভুল করবে প্রতিপক্ষ। লড়াইয়ের জন্য ছেলেরা তৈরি।’