ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
সাহেবগঞ্জ থানার ওসি নকুল রায় বলেন, চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। ধৃতদের হেফাজতে পাওয়া গিয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, ধৃতদের নাম মুন্না আলি, সাহানুর হোসেন, জিয়ারুল হক, রাহুল হক। মুন্না ও জিয়ারুলের বাড়ি গোবড়াছড়ার কিসামত মোকারারি গ্রামে। সাহানুরের বাড়ি করালা গ্রামে। রাহুল হকের বাড়ি থরাইখানায়। রাতে কন্ট্রোলের হাট চত্বরে ডাকাতির জন্য ছয় যুবক গোপনে বৈঠক করছিল। পুলিসের কাছে সেবিষয়ে আগাম খবর ছিল। খবর পেয়েই পুলিসের টিম হাজির হয় সেখানে। পুলিস দেখেই পালানোর চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। তাদের ধাওয়া করে চারজনকে ধরা হয়। বাকি দু’জন অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে পালিয়ে যায়। তল্লাশি চালিয়ে ধৃতদের কাছ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র, দু’টি গুলি পাওয়া যায়। এছাড়াও উদ্ধার হয়েছে দা, রড সহ একাধিক ধারালো অস্ত্র। ধৃতদের বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক অপরাধমূলক কাজের অভিযোগ রয়েছে বলে পুলিসের দাবি। চুরি সহ ছোটখাট অপরাধ করলেও এবারে বড় ধরনের অপরাধ করার পরিকল্পনা ছিল এদের। প্রসঙ্গত, ভোটের পর দিনহাটায় অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। দিনহাটা কৃষিমেলা থেকে একটি অস্ত্র সহ একজনকে চলতি সপ্তাহেই পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। পেটলা থেকেও একজনকে গ্রেপ্তার করে দু’টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিস।