শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
কেন্দ্রে কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে গরিব মানুষের জন্য আর্থিক সংস্থান করা হবে। মাসে ছ’ হাজার টাকা করে বছরে ৭২ হাজার পাবে ওই পরিবারগুলি। আনুষ্ঠানিকভাবে ইস্তাহার প্রকাশ না করলেও কংগ্রেস সভাপতির সেই ঘোষণা বস্তুত নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছে। তাঁর ওই ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপি কিছুটা চাপের মুখে পড়ে নির্বাচনী ভাঁওতা বলে আক্রমণ শুরু করেছে কংগ্রেসকে। এদিন বিধান ভবনে দলের পক্ষ থেকে প্রদেশ কংগ্রেসের জনসংযোগ শাখার প্রধান অমিতাভ চক্রবর্তী বলেন, এরাজ্যে আদিবাসী অধ্যুষিত জঙ্গলমহল, চা বাগান সহ গ্রামীণ দরিদ্র মানুষের কাছে মাসে ছ’হাজার টাকা পৌঁছে গেলে তা বাংলার অর্থনীতিতেই সদর্থক প্রভাব ফেলবে। তাই একদিকে যেমন নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরোধিতার কথা নির্বাচনের ময়দানে তুলে ধরা হবে, তেমনই কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে কীভাবে আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা রাজ্যবাসী উপকৃত হবে, তাও প্রচারে গুরুত্ব দেবে কংগ্রেস। তিনি বলেন, শুধু একটি পরিবারের হাতে টাকা আসবে তা নয়, এর প্রভাব গ্রামীণ অর্থনীতিতেও পড়বে। দেশ ও বিদেশের একাধিক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অর্থনীতিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করেই কংগ্রেস সভাপতি ‘ন্যায়’ প্রকল্প জনসমক্ষে ঘোষণা করেছেন।