শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি প্রার্থী বলেন, সিঙ্গুরের চাষিদের কাঁদিয়ে টাটাদের গুজরাতে পাঠিয়েছেন। আর শিল্পের জন্য তৈরি জমিতে সর্ষে ছড়িয়ে পুনরায় চাষযোগ্য করে তোলা হয়েছে বলে ভাঁওতাবাজি করেছেন। তাই সিঙ্গুরের মানুষ ইভিএমে এর যোগ্য জবাব দেওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে। সিঙ্গুর সহ গোটা রাজ্যে চাষিরা ফসলের ন্যায্য দাম না পেয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছেন। অথচ সরকারের কোনও হেলদোল নেই। অন্য রাজ্যে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে তো এমপিদের পাঠিয়ে হইচই করেন। আর নিজের রাজ্যে তা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। নির্বাচনে মানুষ এর জবাব দেবে।
লকেট আরও বলেন, উনি নিজের রাজ্য সামলাতে পারেন না অথচ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। ওনার এই স্বপ্ন দিবাস্বপ্ন হয়েই থেকে যাবে। এই রাজ্য থেকে বিজেপি ২৩ থেকে ২৫ টি আসনে জয়ী হবে আর নরেন্দ্র মোদি আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন। এদিনের সভায় লকেট ছাড়াও বিজেপির হুগলি জেলা সভাপতি সুবীর নাগ সহ মগরা মণ্ডলের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বিকাল তিনটায় সভা হওয়ার কথা ঘোষণা করা হলেও বিজেপি প্রার্থী সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ সেখানে হাজির হন। এদিনের সভায় মগরার বিভিন্ন এলাকা থেকে ১০০ জন তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগ দেন। প্রার্থী ও জেলা সভাপতি নবাগতদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন।