পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
কনকচূড় ধানের খই। সঙ্গে শীতে উৎপাদিত উৎকৃষ্ট মানের নলেন গুড়। এই দুই দিয়ে মোয়া তৈরি হলে তার নাকি জুড়ি মেলা ভার। সে মোয়া বাংলাকে তো মোহিত করেইছিল। এবার ভারত ছাড়িয়ে বিদেশে গিয়েও বিশ্বজয় করছে।
বহড়ুর মোয়া ব্যবসায়ীরা বলেন, গত বছরের মত এবারও ডিসেম্বরের মাঝামাঝি ভালো অর্ডার এসেছে। কেউ দোকানের নাম খুঁজে অনলাইনে অর্ডার দিয়েছেন। কেউ আত্মীয়ের মাধ্যমে নিয়ে যাচ্ছেন। দোকানগুলিতে এখন ব্যস্ততা তুঙ্গে। ব্যবসায়ী রঞ্জিত ঘোষ ও বাবলু ঘোষ বলেন, ‘এবার দুবাইয়ে আট প্যাকেট মোয়া গিয়েছে। কলকাতার এক বাসিন্দা দুবাইয়ের আত্মীয়ের জন্য কিনে নিয়ে গিয়েছেন। কয়েকদিন আগে কলকাতার বড় এক রেস্তরাঁর মালিক একশো পঁচিশ কেজি মোয়া নিয়ে গিয়েছেন লন্ডনে। বারুইপুরের এক পুলিসকর্তা লন্ডনে নিয়ে যাবেন বলে দু’কেজি নিয়েছেন।’ ব্যবসায়ী গণেশ দাস বলেন, ‘ভিন জেলায় এবং বিদেশে যাচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা ও পরিচিত লোকজনের মাধ্যমে। জানুয়ারি মাসে আরও বাড়বে ব্যবসা বলে আশা করা যায়। কলকাতার এক ব্যবসায়ী ছ’প্যাকেট মোয়া সুইডেনে থাকা এক আত্মীয়ের জন্য নিয়ে গিয়েছেন।’ ব্যবসায়ীরা বলেন, মোয়া দোকান থেকে নেওয়ার পর দ্রুত বিদেশে পাঠাতে বলা হয়। কারণ প্যাকেটে সাতদিনের মতো ভালো থাকে। মোয়া হাব চালু হলে বিদেশের মেশিনের মাধ্যমে প্যাকেজিং আরও উন্নত হবে। তখনও হু হু করে বাড়বে ব্যবসা। তাই দ্রুত মোয়া হাব চালু করার দরকার। -নিজস্ব চিত্র