কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
বারুইপুর পুরসভার দু’নম্বর ওয়ার্ড, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া, সূর্য সেন নগর, কলোনি এলাকার রাস্তায় পুরোপুরি জলমগ্ন হয়ে পড়ে। পঞ্চাননতলা থেকে পাল পাড়া রোডও জলে ভাসছিল। এই রাস্তার একদিকে চার নম্বর ওয়ার্ড। অন্যদিকে ১৪ নম্বর ওয়ার্ড। একই অবস্থা তিন নম্বর ও চার নম্বর ওয়ার্ডের আনন্দপল্লি সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। এখানে মানুষ কার্যত জলবন্দি হয়ে পড়েন। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের পয়লাডাঙা থেকে হিমালয় সুইটস পর্যন্ত যাওয়ার রাস্তায় কোমর সমান জল দাঁড়িয়ে যায়। পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের ভট্টাচার্য পাড়া, ১০ ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কিছু এলাকায় জমা জল থেকে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। মদারাট পপুলার একাডেমি স্কুলের সামনে কোমর সমান জল জমে যাওয়ায় গাড়ি চলাচল সমসায় পড়ে। বাসিন্দাদের বক্তব্য, নর্দমা সাফ হয় না। জল বের হওয়ার পথ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে চম্পাহাটিতেও রাস্তায় জল জমে নাজেহাল হয়েছে মানুষ। অনেক বাড়িতে ঢুকেছে জল। ভুক্তভোগীদের বক্তব্য, এর সঙ্গে কয়েক ঘণ্টা টানা লোডশেডিং ছিল। ফলে চূড়ান্ত নাকাল হতে হয়েছে। অন্ধকারে নোংরা জলের উপর দিয়েই যাতায়াত করতে হচ্ছে। অন্যদিকে রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডে রাস্তায় জল জমার পাশাপাশি অধিকাংশ বাড়িতেও জল ঢুকে যায়। সুভাষগ্রাম স্টেশন সংলগ্ন এলাকা, চণ্ডীতলা, মালঞ্চতে রাস্তায় জল দাঁড়িয়ে যায়। যাতায়াত করতে প্রবল সমস্যায় পড়তে হয় মানুষকে।