সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সোমবার গণনা কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ভোট কর্মীদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করেছিল নির্বাচন কমিশন। সেখানে ইভিএমের পাশাপাশি পোস্টাল ব্যালট কীভাবে গোনা হবে, তা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীদের জানানো হয়েছে। সিল করা খামে পোস্টাল ব্যালটগুলি গণনা কেন্দ্রের নির্দিষ্ট টেবিলে আসবে। তিন ধরনের পোস্টাল ব্যালট থাকছে। বয়স্ক ব্যক্তিদের বাড়িতে গিয়ে ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা ছিল। ওই ভোটগুলি সিল করা খামে নিয়ে আসা হবে। বুথের ভোট কর্মী সহ ভোটের কাজে নানাভাবে যুক্ত কর্মীরা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও বিশেষ কেন্দ্রে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিয়েছেন। ওই ভোটগুলিও সিল করা খামে টেবিলে পৌঁছবে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীরা খামগুলি খুলে পোস্টাল ব্যালট গণনা করবেন। কর্মীরা বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণির পোস্টাল ব্যালটে কোন প্রার্থী কত ভোট পাচ্ছেন। কিন্তু সেই হিসেব আলাদাভাবে রাখার ব্যবস্থা থাকছে না। পোস্টাল ব্যালটের হিসেব একসঙ্গে রাখা হবে। অর্থাৎ মোট পোস্টাল ব্যালটের মধ্যে কোন প্রার্থী কত ভোট পেলেন, সেটাই রেকর্ডে থাকবে। পোস্টাল ব্যালটের মধ্যে সরকারি কর্মীদের পাশাপাশি বয়স্কদের ভোট থাকায় আলাদা করে কিছু বোঝা যাবে না। তাছাড়া ভোট কর্মীদের একটা বড় অংশ ইলেকট্রনিক ডিউটি সার্টিফিকেট (ইডিসি) দেখিয়ে যে বুথে ডিউটি পড়েছিল সেখানে ইভিএমে নিজের ভোট দিয়েছেন। নিজের লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে যে কর্মীদের ভোটের ডিউটি পড়ে, তাঁরা এই সুবিধা পান।
সেনা ও আধা সেনাবাহিনীর জওয়ান এবং আধিকারিকরা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে ভোট দিতে পারেন। ইলেকট্রনিক ব্যবস্থায় দেওয়া ভোটগুলি গোনার ব্যবস্থা থাকছে সব গণনা কেন্দ্রে। ইলেকট্রনিক ভোটের প্রিন্ট আউট বের করে সেটি স্ক্যান করলে জানা যাবে, সেখানে কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে।
ওই ভোটের হিসেবও পোস্টাল ব্যালটের সঙ্গে যুক্ত করা হবে।