সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এমপি আনারকে নিউটাউনের ফ্ল্যাটে খুনের পর তাঁর দেহাংশ একাধিক টুকরো করা হয়। দেহ থেকে আলাদা করা হয় মাংস ও হাড়। তারপর সেগুলি কয়েকটি প্যাকেটে ভরা হয়। সিআইডি হেফাজতে থাকা জিহাদ জানিয়েছে, খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত আখতারউজ্জামান শাহিন ও তাঁর বান্ধবী ফ্ল্যাট থেকে একটি বড় ট্রলি ব্যাগ নিয়ে বেরোয়। অন্য দুই অভিযুক্ত ফয়জল সাজি ও মুস্তাফিজুর কলকাতা ছাড়ার সময় ট্রলি নিয়ে বেরিয়েছিল। দুটি ট্রলিতেই আনারের দেহাংশ ছিল। ফয়জলের কাছে থাকা ট্রলিতে ছিল আনারের মুণ্ড। সেই সঙ্গে তাঁর জামা, জুতো ও ঘড়ি ওই ট্রলি ব্যাগেই ছিল। সেসবের খোঁজে সিআইডি বাগজোলা খালের কৃষ্ণমাটি, জিরেনগাছা ও সাতুলিয়া এলাকায় তল্লাশি চালায়। তবে কিছুই পাওয়া যায়নি। সেই কারণে নৌবাহিনীর সাহায্য চাওয়া হয় সিআইডির তরফে। তাদের কাছে জলের গভীর থেকে খুঁজে বের করার উন্নতমানের মেটাল ডিটেক্টর ও স্ক্যানার রয়েছে। সেইমতো নেভির টিম তল্লাশি চালায়। দীর্ঘ তল্লাশির সত্ত্বেও কিছুই পাওয়া যায়নি বলে সিআইডি সূত্রে খবর। তদন্তকারীদের অনুমান, এই জায়গায় জলের স্রোত অত্যন্ত বেশি থাকায় ট্রলি ব্যাগ ভেসে চলে গিয়েছে অনেক দূরে। আর খুনের ঘটনার পর ২১দিন কেটে গিয়েছে। এই অবস্থায় ট্রলিতে থাকা দেহাংশ আদৌ মিলবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে তদন্তকারীদের।