কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
ধারে ও ভারে এগিয়ে থেকেই এদিন মাঠে নেমেছিলেন হুগো বোমাসরা। ম্যাচের ১২ মিনিটেই ইসাক রালতের গোলে কাঙ্ক্ষিত লিড নেয় লোবেরা ব্রিগেড। ৩০ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান ডিয়েগো মরিসিও। বিরতির পর ওড়িশার আক্রমণের চাপ বাড়ালে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে হায়দরাবাদ রক্ষণ। ৫১ মিনিটে লালডিয়াখালুয়ার আত্মঘাতী গোলেই তা স্পষ্ট। এরপর একে একে স্কোরশিটে নাম তুললেন মোর্তাদা ফল, পুইতিয়া ও রহিম আলি।
চলতি মরশুমের শুরু থেকেই ওড়িশার খেলায় ধারাবাহিকতার অভাব দেখা গিয়েছিল। মূলত আপফ্রন্টের ব্যর্থতায় ভুগতে হয়েছিল লোবেরা ব্রিগেডকে। তবে সোমবার হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে এই জয় কৃষ্ণা-মরিসিওদের অনেকটাই আত্মবিশ্বাস বাড়াবে। মঙ্গলবার ঘরের মাঠে পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামছে মুম্বই সিটি। জিতে লিগ টেবিলে উন্নতি করাই লক্ষ্য ছাংতেদের।