কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
শুধু সফল পেসার হিসেবে নন, অস্ট্রেলিয়া সফরে প্রথম টেস্টে অধিনায়কের দায়িত্বও দুর্দান্ত সামলেছেন বুমবুম। যাকে বলে, ‘লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। ১৫০ রানের পুঁজি নিয়েও যে জেতা যায়, সেই বিশ্বাস দলের বাকিদের মনে গেঁথে দিতে সফল বুমরাহ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু কিছু সাফল্য মনের মণিকোঠায় চিরকালীন জায়গা করে নেয়। এই জয় তেমনই। আমরা কী ভেবে নেমেছিলাম, আর কীভাবে শেষ করলাম, ঘোর কাটতে সময় লেগেছে। টিম গেমেই এই বিশেষ জয়। ক্যাপ্টেন হিসেবে প্রথম সাফল্যের স্বাদ সব সময় আলাদা। এই মুহূর্তগুলো কখনও ভোলার নয়। আমার ছেলে এখন ছোট। মাঠে থাকলেও আমার অভিব্যক্তি ওর পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। তবে বড় হলে ওকে এই রূপকথার জয়ের গল্প অবশ্যই শোনাব।’
ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশ। সেই ধাক্কা কাটিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে একতরফা জয়। এর নেপথ্যে টিম স্পিরিট বলেই মনে করছেন বুমরাহ। তিনি জানান, ‘এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, আমরা প্রবল চাপ নিয়ে খেলতে নেমেছিলাম। তার উপর প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অল-আউট। তবে আশ্চর্যের বিষয় এটাই, ড্রেসিং-রুমের পরিবেশ ছিল ভীষণই ইতিবাচক। প্রত্যেকেই এই পুঁজি নিয়েই পাল্টা লড়াই দিতে ছিল প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সেটা আমরা দেখেছি নবাগত নীতীশ রেড্ডি কিংবা হর্ষিত রানার পারফরম্যান্সে। আর বিরাট কোহলিকে নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। এটা ওর চতুর্থ অস্ট্রেলিয়া সফর। এখানকার পিচ ও পরিবেশ সম্পর্কে ওর চেয়ে ভালো আর কারও জানার কথা নয়। এই সেঞ্চুরি ওর প্রাপ্য ছিল। বিরাট বুঝিয়ে দিল, কেন ও বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান।’