শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
রবিবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট শেষ হওয়ার পর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের নেটে পুরোদমে বল করেন তিনি। সেই প্রসঙ্গে সোমবার এক অনুষ্ঠানে পৌঁছে সামি বলেন, ‘নিজের বোলিংয়ে সন্তুষ্ট। এর আগে অর্ধেক রান-আপে বল করছিলাম অনুশীলনে। পায়ে বেশি চাপ দিতে চাইনি। তবে রবিবার পূর্ণশক্তিতে বল করার সিদ্ধান্ত নিই। তাতে একেবারেই ব্যথা অনুভব করিনি। তবে কবে মাঠে ফিরব কিংবা অস্ট্রেলিয়া সফরে যেতে পারব কি না, তা নিয়ে অনেকেই উদ্বিগ্ন আছেন। সবাইকে বলছি যে, ধৈর্য রাখুন। অস্ট্রেলিয়া সফর এখনও দেরি রয়েছে।’
ব্র্যাডম্যানের দেশে ভারতের প্রথম টেস্ট ২২ নভেম্বর। তার অন্তত দুই সপ্তাহ আগে রওনা হবে টিম ইন্ডিয়া। ফলে সামি যদি ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে বিমানে উঠতে চান তাহলে ঠিক দুটো ম্যাচই পাবেন। ২৬ অক্টোবর কেরলের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে নামবে বাংলা। আর ৬ নভেম্বর অ্যাওয়ে ম্যাচে বাংলার প্রতিপক্ষ কর্ণাটক। সামিকে কি কেরল ম্যাচে নতুন বল হাতে দৌড়ে আসতে দেখা যাবে? তাঁর উত্তর, ‘নিশ্চিত নই। তবে যেদিন মনে করব দৈনিক ২০-৩০ ওভার বল করতে পারছি, ডাক্তাররা যখন ক্লিয়ারেন্স দেবেন, তখনই খেলব। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগে মাঠেই বেশিরভাগ সময় কাটাতে চাইছি।’
রোহিত শর্মা অবশ্য আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে আধাফিট সামিকে অস্ট্রেলিয়ায় নিয়ে যাওয়ার পক্ষপাতী নন তিনি। তবে অভিজ্ঞ পেসারকে আত্মবিশ্বাসীই লাগছে। সামির বক্তব্য, ‘অস্ট্রেলিয়া সিরিজের কথাই মাথায় ঘুরছে। জানি, ওদেশে কেমন বোলিং আক্রমণ দরকার।’
এদিকে, অস্ট্রেলিয়া সফরগামী ভারতীয় ‘এ’ দলে সুযোগ পেলেন ঈশান কিষান। গত দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের পর ব্রাত্য ছিলেন তিনি। স্কোয়াডে রয়েছেন বাংলার তিন ক্রিকেটার। অভিমন্যু ঈশ্বরণের পাশাপাশি সুযোগ পেয়েছেন অভিষেক পোড়েল ও মুকেশ কুমার।